আমাদের গীর্জায় প্রতিদিন
সকাল কিংবা সন্ধ্যায়
পরিচিত সুরে ঢং ঢং ঘন্টা বাজে;
পরকালের কিঞ্চিত সম্পদ জমা করার প্রত্যাশায়,
আমি ছুটে যাই তাঁর আরাধনালয়ে।


গীর্জায় প্রবেশের পথে
হাতের বাঁয়ে রায়দের শিব মন্দির,
একটু এগুলেই ছোট্ট একটি মঠ,
আর ঠিক গীর্জা ঘেষে দাঁড়িয়ে  আছে উচু মিনারের মসজিদ।
ইট পাথরে আঁকা, পবিত্র ঘরগুলো,
সন্ধ্যায় উলুধ্বনি, ঘন্টা আর আযানের ধ্বনিতে
মুখরিত হয় প্রকৃতি ও মানুষ।


আমি অবাক হয়ে দেখি,
মসজিদ, মন্দির, মঠ আর গীর্জা
একে অপরের কত আপন!
কত কাছের!
পরস্পরের প্রতি তাদের কি অকৃতিম ভালোবাসা!


ল্জ্জ্বাবণতঃ হয়ে ভাবি-
তাহলে আমরা কে?