(তথ্য- ফেসবুক হতে সংগ্রহ)


বিবেকের বাণী নির্ভূতে কাঁদে-
বিশ্বাস করতে পারিনা আর কাউকে
নকলে নকলে ছেয়ে গেছে আজ দুনিয়াদারী।


টাকা নকল পরীক্ষায় নকল- নকল ইলেকট্রনিক্স
এভাবে চলতে থাকলে-
সাধারণ মানুষ- আজ হচ্ছে শুধু ফানুষ।


জড়িত কারা জড়িত কে ধরবো কি করে-
জানা নেই বোঝা নেই- তাই আমিই এক বোকা।


দু’মিনিট আগে তুমি একাউন্ট হতে টাকা তুলে
দু’মিনিট পরে গেলেই বলবে- এটা কখনই হয়নি এখানে।
আমার নয় আমাদের নয়- আপনি এনেছেন
বেশি কথা বললে কিন্তু- সীল মেরে দেব এখানেই।
আরও আছে ফুটো ফাটা- মারছেন ইয়ারকি
যানতো আপনি? নিজের কাজে- জালায়েন না এখনই।


যাবেন কিনা আগে বলুন- না গেলে আছে ফোন
পুলিশকে ডাকবো আমি- ধরিয়ে দেব ক্ষণ।
যাবে তখন মান-ইজ্জত আমার কিছুই হবেনা
এখানকার ম্যানেজার আমি- পাগলামী আর করেন না।


চল্লিশ হাজারে চারটি নোট গেল বুঝি বাঁশ
আমার নয় অফিসের এটা- মানতে তিনি নারাজ।


চোখ রাঙিয়ে ভেংচি কেটে- করেন দূর দূর
যান যান যা খুশি করেন- আমার কিইবা এসে যাবে।
মরতে হয় মরুন আপনি- করার কিছুই নেই এখানে
পারলে করেন না পারিলে- চুপটি করে বসেন।


(সেপ্টেম্বর ১৭, ২০১৭)


বিঃদ্রঃ কোন এক প্রতিষ্ঠান হতে ৪০ হাজার টাকা তুলে আবার ২৯ হাজার টাকা জমা করতে গিয়ে ৪টি নোট নকল ধরা পড়ে। আপনাদের এখান থেকে দিয়েছে বললে ধমক মারে কর্তৃপক্ষ। তর্কাতর্কির একপর্যায়ে হাতে ফোন নিয়ে বলে- পুলিশে ফোন দেব? না যাবেন। লেখনিটি অপ্রিয় সত্য ও বাস্তবতার আলোকে লেখা। এ দুনিয়ায় অপ্রিয় সত্য বলা ও বাস্তবতার আলোকে কিছু লিখতে ভয় হয়, যদি ‘পাছে লোকে কিছু বলে’। ভুলত্রুটি মার্জনীয়।