বেশে ছিল ভাল শালা- একটি মেয়েকে
নাম তার পূজা রাণী- বাড়ী মশেহপুরে।
পড়ে পূজা মহেশপুরের- পাইলট গালস্
েআমার শালা প্রায়ই যেত- তার স্কুলের সামনে।


শালাবাবু ফোন করতো- দিনে কিবা রাতি
বিরোক্তিতে পরতো আর- ফোন রাখতো লু’কি।
যেনে গেছে পূজার মা- প্রেমের কথাগুলি
ফোনটি ধরেই আছাড় মারে-
আর, ধমক মারে খালি।


হয়না কথা পূজার সাথে স্বপনের আর
রাগে দুঃখে দেবদাস সেজেছে- সে আজ।
রাতের বেলায় স্বপ্নে তার তুলতো কতো ছবি,
সকাল হলেই ফোন হাতে- ছুটতো পেছন ফাঁলি।


পূজা এখন বন্দিঘরে মায়ের শাসনে
আমার শালা একা একা এদিক ওদিক ঘোরে
ভালবাসা ঠিকই ছিল, আমার শালাবাবুর
বুঝলো না তার শ্বাশুমা ও শ্বশুর বেটা পাঁজি।


পূজা এখন সুখে নেই কেঁদেই সাড়া পাড়া
হাসপাতালের কোয়াটারে তার মন টেকেনা।
দুঃখি শালা সারা দিন এদিক ওদিক থাকে
পূজার ছবিতে চোখ রাখলেই- মনটা কেঁদে ওঠে।


এখনো শালা ভোলেনি তারে, ভুলিতে কি তাই পারে?
প্রথম প্রেমের কথা ভোলা! সহজ কথা নহে।
আমার শালার মন কাঁদে প্রথম প্রেমের লাগি
কেউ বোঝেনা আমার শালার
বকে খালি খালি।


করেছো প্রেম তোমরা কেউ ?
প্রেমের কি বা জান
প্রেম করেছে আমার শালা
পূজা রাণীকেই।


(২০১৩)