সাহিত্যের  জীবাত্না উপছে  পড়ে কলমের  কালিতে ত্র্যম্বকের  ত্রিয়ন,
ত্রিকাল  ত্রিগুন, বিবর্তন, আবর্তন সম্বর্তন ত্রয়ী শক্তি ত্রিস্বরূপে  কবিতা
উপন্যাস,কিংবা প্রবন্ধের  গায়ে আঁচল চেপে কাব্যিক মনের সরলতায়।
কবিগণ  সাহিত্যের  বাসর  তৈরি করেন অসীম শব্দপুস্পমঞ্জুরি  দিয়ে,
প্রবহমান আকর্ষন  বিকর্ষন স্বপ্ন  কথা ভাবুক প্রথা অবলম্বন করে রাত
জাগা  রমনীর স্বামী  ফিরে  আসবে, এই  অপেক্ষার প্রহর এর চেতনা
খোঁজে  দুর্বোধ মনের বিসম্বাদী  স্বপ্নমঙ্গলের  অমৃতস্নানে কাব্যকথায়।
ক্ষণিক  চিন্তার  আবেশে  নড়াচড়া দিয়ে উঠে, এক  ফালি  কাব্যস্বত্তা,
হাবুডুবু  খায়, নির্মল শুন্য আকাশের  উদার চিত্রে, সর্বভ্রমে কবি মনে।
কাব্যের কথন  কবি মনের গম্ভীর ধরণ প্রকাশ  ভঙ্গিমায় পাঠক মহলে
বন্টক অসীম আনন্দ আবিস্কার,উদ্ভুদ হয়,তা জাজ্বল্যমান সাহিত্যসিক্ত
মন-ই কেবল জানে ভালোমন্দময় বিচারের আলো ।


রচনা
১২।০৩।২০১৪


সাহিত্যের আঁচল (২৫০ তম কবিতায় আমি )