বহ্নিশিখা জ্বলছে দপ দপ।
সেকেন্ডেই নিভে গেল।
হাজার চেষ্টা করেও;
গেল না আর জ্বালানো শিখা।
কেমন করে জ্বলবে -
সে তো ছিল জীবন প্রদীপ শিখা।
প্রাণপাখি গেল উড়ে।
নিথর  হলো দেহ।
......
কতো স্মৃতি, মুহুর্ত ছিল -
নিথর দেহে প্রাণ থাকা মানুষটির সাথে।
মানুষটি ছিল  হয়তো;
ভালবাসার মানুষ কিংবা স্বামী কিংবা-
ভাই কিংবা সন্তান।
যে আজ আর কখনো হাসবে না, কাঁদবে না।
তাঁর নিথর দেহ ধরে -
শুধু ফেলা অশ্রুজল।
তবে সাহস হবে না;
একা ঘরে আঁধারে-
কাটানো সেই নিথর দেহের সাথে।
কেননা শুধুই তা প্রাণহীন নিথর দেহ!