মা!
স্নেহময়ী বৃক্ষের ন্যায়।
মা!
সুগন্ধি পুষ্পের ন্যায়।
মা!
অনাহারীর আহার বৃক্ষের ফলের ন্যায়।
মা!
ক্লান্ত পথিকের বিশ্রামের বৃক্ষের ছায়ার ন্যায়।
……………
স্নেহময়ী এক মা যে-
নিজের গর্ভে ধারণ করে শত কষ্টের বিনিময়ে;
দেখিয়েছিলেন ধরিত্রীর আলো সন্তানকে।
ধীরে ধীরে পারে সেই মা বুঝতে-
সন্তান তাঁর পারেনা ঠিকভাবে দাঁড়াতে।
মুহূর্তেই মাকে করছে আদর আবার-
মুহূর্তেই পারেনা মাকে সহ্য করতে।
কিছু মুহুর্তে হয়ে যায় নিশ্চুপ; চেয়ে থাকে অপলকভাবে।
স্নেহের ক্রন্দন লুকিয়ে-
সেই মা রেখেছে আগলে;
স্নেহের বটবৃক্ষের ছায়ার ন্যায়।
ভেতরটা যায় যে ফেটে সেই মায়ের।
নীরবে ফেলে অশ্রুজল!
তবু হাসিমুখে যাচ্ছে চালিয়ে-
স্নেহের ক্রন্দনের এই যুদ্ধ!