কল্পনা-
নয় যে বাস্তব তবু বাস্তবময়।
বাস্তবে না পাওয়া কল্পনায় অর্জিত হওয়া!
কিছু ক্ষণের জন্য নিজেকে উদ্ভাসিত করা আনন্দধারায়।
বাস্তব জীবনে অনেক বাঁধা-বিঘ্নতা, বিরহ আসবেই।
সেই জীবনে একটু লাগে মজার উৎস-
বাঁচবার মতো বাঁচবার জন্য।
ধর্ম ভেদে আছে কিছু রীতি-
যা হোক নিয়ম কিংবা নিছক আনন্দের জন্য।
লক্ষ্মী পূজায়;
গ্রামের একেক বাড়ির গাছের থেকে-
সবজি,ফল আনে সংগ্রহ করে রাতের আঁধারে;
পরেরদিন চড়ুইভাতি করবে বলে!
সবার আছে এই সংগ্রহ নীতি জানা।
হঠাৎ কল্পিত ভাবনায় হয়েছে প্রতিফলিত-
গাছে সবজি না থেকে যদি থাকতো;
বার্গার, পরোটা, মুরগি, নানরুটি, চিংড়ি, খাসির মাংস!
চা, কফি, আইস্ক্রীম, বিরিয়ানি।
আহ্! কি ভালোই না হতো; চুপিচুপি রাতের আঁধারে-
মূল্যবিহীন সংগ্রহ যেত যে করা!
হা! হা! হা-
কল্পিত এই ভাবনা;
একটু না হয় হাসিয়ে যাক জীবনের কঠিন ক্ষণে।