লক্ষ্মী আমার! সোনা আমার।
বল একটিবার মা আমার! কাঁদছিস কেন অমন করে।
প্রলাপগুলো!
মেয়ের কষ্ট সহ্য করতে না পারা এক মায়ের আর্তনাদ।
মা! আমার খুব ব্যথা হচ্ছে; বড্ড কষ্ট হচ্ছে।
মা! মা গো!
…………
ছোট ফুটফুটে মেয়ের শরীর থেকে বয়ে চলেছে রক্তধারা।
ঘণ্টাখানেক বাদে না ফেরার দেশে ফুটফুটে মেয়েটি।
ক্লাস থ্রিতে পড়তো; খেলছিল আপন মনে নিজের আনন্দের ভুবনে।
হঠাৎ অচেনা একজন এসে চকলেট দিয়ে কোলে বসিয়ে-
আদর করে ভাব জমিয়ে দরজা বন্ধ করে দিয়ে;
সেই মানুষরূপী নরপিশাচ ইচ্ছে মতো মেটায় নিজের কামনা-
ছোট প্রাণটির মাঝে।
ঠোঁটে, কচি শরীরের সবখানে বসিয়ে দেয় কামনার চিহ্ন।
কামনার তৃপ্তি মিটিয়ে যায় পালিয়ে-
শুধু একটু মায়া করে যায়নি হত্যা করে।
তাতে কি!
বাঁচতে দিলো না ছোট প্রাণটিকে আঘাতের রক্তধারা।
আর কতো ছোট ছোট পুতুল আর নারীর জীবন গেলে-
বন্ধ হবে নরপিশাচের কামুকতা।
আরে! নরপিশাচের দল- কান খুলে যা শুনে!
কামনার তৃপ্তি মেটাতে একাধিক বৌ নিয়ে আয় ঘরে।
তবু ছোট প্রাণ আর নারীকে করিসনা কলঙ্কিত।
এতো কামুকতা আসে কোথা থেকে তোদের শরীরে!