প্রাণস্পন্দন- খুবই ঠুনকো।
সুঁই দিয়ে ফুটিয়ে দেয়া বেলুনের ন্যায়-
একবার বেড়িয়ে গেলে-
শত মিনতি, কান্না, নিয়ম প্রয়োগ করেও আসে না ফিরে।
ঠিক যেন আঁধার ঘরে আলো খুঁজে ফেরা।
প্রতিটি প্রাণের কাছে প্রাণ খুব মূল‍্যবান কেননা-
সৃষ্টিকর্তার দেয়া সবথেকে সুন্দর উপহার।
মানবকে যখন দেয় পিঁপড়ে কামড়-
সেই ব‍্যথা থেকে বাঁচতে নাশ করে সেই ছোট্ট প্রাণের।
তেমনি জীবনে সেই মানবপ্রাণ রক্ষার্থে মাঝে মাঝে-
হয়ে যায় প্রাণ নাশের মতো কিছু অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা।
হোক তা নিজের কিংবা ভালবাসার মানুষটির প্রাণ রক্ষার্থে।
.......
আমি খুনি! আমি খুনি।
আমি নিজের হাতে করেছি একটি প্রাণের নাশ।
তাইতো আজ আমি পাঁচ বছরের সশ্রম কারাদন্ডে দন্ডিত।
আমার মনে নেই কষ্টের লেশমাত্র।
সানন্দে গ্রহন করেছি শাস্তি।
আমি আনন্দিত! আমি উচ্ছ্বসিত-
করতে পেরে রক্ষা আমার ভালবাসার মানুষটির প্রাণ;
ঐ নরপিশাচের হাত থেকে।
আমার ভালবাসার মানুষের সম্মান চেয়েছিল করতে নষ্ট।
প্রেমা! প্রেমা।
আমার ভালবাসা; আর নেই ভয় তোমার।
সাবধানে থেকো আর হৃদয়ে রেখো যতন করে আমার ভালবাসা।
শাস্তি শেষে যদি না পাই ফিরে তোমায়-
করবো নিজের জীবন নাশ।
হা! হা! হা!