তন্দ্রার আবেশ জড়ানো আঁখি দুটি।
উষ্ণতার আবেশ জড়ানো অলস দেহখানি।
পাখিরা পরস্পরের উষ্ণতায় রেখে জড়িয়ে নিজেদের-
গেয়ে যাচ্ছে প্রভাতবেলার সুমধুর গান!
সূর্যটাও আজ কুয়াশার চাদরে লুকিয়েছে মুখখানি।
ঘাসগুলোকে দিয়েছে শিশির ছুঁয়ে ভালবাসার পরশ!
প্রকৃতির শীতের হিমেল পরশের আস্বাদন পেতে-
আলস্য আর তন্দ্রা জড়ানো আঁখি নিয়ে;
শিশির ভেজা ঘাস স্পর্শ করলো আমারি চরনদুটি।
শিশিরের শিহরিত হিমেল ছোঁয়া-
ভাসিয়ে দিলো শিহরিত আবেশে আমার দেহ আর হৃদয়খানি।
..........
প্রকৃতির শিশিরের ছোঁয়া-
বারে বারে দিচ্ছে মনে করিয়ে আমারি ভালবাসা;
শিশিরের ছোঁয়া।
তাঁর আদরমাখা ছোঁয়া রাখতো আমায় জড়িয়ে-
অনুভূতির আবেশে সব ঋতুতেই।
বছর দুই হলো অতিক্রান্ত শিশির নেই আমারি পাশে।
হয়তো এসেছে সে নবরূপে-প্রকৃতির শিশির হয়ে!
শিশির!
তোমার ছোঁয়া আজো আমি করি অনুভব আমারি প্রাণে!