বিজয়ে গানে গানে, আমি আছি থাকবো,
শতশত জনতার টানে,, বিজয়ে গানে কবিতাই লিখবো।
বিজয় দিবস তুমি স্বাধীন বাংলার,
বিজয় দিবস তুমি শহীদ মুক্তিযোদ্ধার।
বিজয় দিবস তুমি সন্তানহারা মায়ের,
বিজয় দিবস তুমি সবহারা বাপের।
বিজয় দিবস তুমি মুক্তি ও একতার
বিজয় দিবস তুমি স্বপ্ন জনতার।
বিজয়ের সোনার লেখা ইতিহাস
পড়ি শত জনে,
শিশির ভেজা গোলাপে মতো টকটকা
রক্তের বিবরন।
যা সহিবার নয়,পড়িতে পড়িতে বেকুল শত শত জনে।
শোকান্ত মক্তির প্রতিচ্ছবি,রুপান্তরিত হল যখন গানে,
দেখি যেন স্বপ্ন,একাওরে রক্তের বৃন্তা ভেসে উঠে চোখে সামনে।
রক্তে লেখা ইতিহাস
লাখ শহীদের রক্তে লিখা
বিজয়ের এই ইতিহাস,
মুক্তির বারতা নিয়ে বার বার
ফিরে আসে ডিসেম্বর মাস।
বন্দীশালার জীবনগুলি আজ
মুক্তির উল্লাসে ভাসে,
মুক্ত হাওয়ায় ভোর বেলাতে
ফুল পাখিরা হাসে।
বিজয়ের শুরে শুরে অন্ত হৃদয় দুলে,
মানুষের মানবিকতা থাকবে কি,
তোমার আদর্শ ছিন্ন হয়ে গেলে।
লাল-সবুজের এই পতাকা
লাখ শহীদের রক্তে আঁকা,
লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে তোমার নামটি লেখা,
অন্ধকারের মাঝে তুমি প্রদীপ জ্বাললে একা।
তোমার আশে বীর বাঙ্গালী রণাঙ্গনে গেল,
বুকের তাজা রক্ত দিয়ে বিজয় তোমায় পেল।
বিজয় তুমি এদেশবাসীর প্রাণের দাবীখানি,
তোমায় নিয়ে হাজার কবি লিখেছে মধুর বাণী।
তুমি মুক্তি তুমি স্বপ্ন বাংলা মায়ের প্রাণে,
হাজার জনম রবে বেঁচে কবিতা আর গানে।
রক্তের সংগ্রাম
ঊনিশ শ’ একাত্তর ষোলই ডিসেম্বর
বিজয় দিবস পেলাম,
ত্রিশ লক্ষ শহীদ ভাইয়ের রক্তের মহাসংগ্রাম।
তোমাদের বীরত্বগাঁথা অমর ইতিহাস
ভুলবো কী করে,
বিজয় এলে তোমাদের কথা
খুবই মনে পড়ে।
লাল-সবুজের এই পতাকা রক্ত ঘামে কেনা,
তাদের কাছে দেশ জনতার আছে হাজার দেনা।
বিনতার করজোরে,আজ আছি বেচে,
স্বাধীনতার গানে, প্রফুল্লিত প্রাণে, দিন তোরা কাটাও,
এবারের ক্ষনতাই,দেখিয়ে দেবে দেশকে, আদর্শের শক্তি নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে শিশুরাও।