অসুস্থ পাখিটা ঝিমুচ্ছে-
কি অদ্ভুত সুন্দরই না ছিলো পাখিটা
উজ্জল নীলাভ শরীরে কালোর ছিটেফোঁটা
চঞ্চলতা ছুঁয়ে যেত সৌখিন মালিকের মন
কতো ভাবেই না আশ মিটিয়ে দেখতো সে
আঙুলে রেখে খাওয়াতো খাবার
আর পাখিটাও ছিলো বোকা, অবুঝ
একটুতেই নেচে গেয়ে অস্থির,আত্মভোলা!
ও আজ জেনে গেছে
হাতে আর সময় নেই বেশি
দূরে বাজছে মন্দিরের ঘন্টা
ভূতুড়ে ক্ষীণ আওয়াজ
হাতছানি দিচ্ছে তাকে
পুরনো পরিত্যক্ত , নির্জন প্রান্তর
রাত কুয়াশায় নেশাতুর চারপাশ
খাসা জায়গা জীবন থেকে পালিয়ে যাওয়ার-