আমি সুদৃশ্য বাড়ী ভালোবাসি
এই ধরুন একতলা, কি দোতলা
সামনে প্রশস্ত সবুজ ঘাসের খোলামেলা চত্তর
সীমান্ত জুড়ে দেশী-বিদেশী ফুলের বাহারি গাছ
মালিক লাগিয়েছেন সব ঋতুকে মাথায় রেখে-
ঋতুতে ঋতুতে যে বাগান সেজে উঠে রপকথার গর্বিত রাজকন্যার মতো-
সকাল-সন্ধ্যায়  পায়ে হাটা পথ
বাড়ির পেছনে দীঘির মতো পুকুর- কাক চক্ষু টলটলে জল!
নাম না জানা রকমারি  বৃক্ষের অনাঘ্রাতা বাগান
আরো আছে;গাছে গাছে দেশী-পরিযায়ী পাখীদের আনাগোনা-
আজকাল এ সব তেমন একটা দেখা যায় না এ দেশে।
এ সব আপনাদের সাথে  বলতে গিয়ে নিজের মাঝে এক ধরনের রাজকীয় ভাব ভর করেছে...
ভুল করবেন না, এই হাভাতের সে সউভাগ্য কোনদিন হবে না! অনুরুপ মনোরম কিছু দেখলে নিজেকে প্রবোধ দেওয়ার একটা পথ খুজে পেয়েছি;
আমার এই ধৃশ্ঠ্তার অংশীদার আপনারাও হতে পারেন...
চুপি চুপি বলে রাখি
আমি তখন  চোখ বন্ধ করে ভাবি;
এই গোটা পৃথিবীর মালিক তো আমি...
অথবা আমি কিছুর ই মালিক নই।
সেকেন্ড-মিনিট-ঘ্ন্টা-বছরের নিরীখে এক স্বল্প সময়ের দরশক মাত্র!
ভীষন হতাশ  হোয়েছেন তাই না?
দূঃখিত, আমি মূলত আপনাদেরকে বলতে চেয়েছিলাম একটি সুখের গল্প    ..