কেউ তোর কথা বলেনা,
তোর বুকের ক্ষত!
কেউ কি তার খবর রাখে?
প্রতিদিন হাসির মুখোশ পরে থাকতে থাকতে তুই ছিলি ক্লান্ত,
ক্লান্ত ছিলি জমাট বাঁধা ব্যাথা চেপে রাখতে রাখতে।
তুই তো কম কিছু করিসনি!
পরোয়া করিসনি কলঙ্কের।
ভয় পাসনি সমাজের রক্তচক্ষুকে।
অন্ধকার অমানিশা তোকে আটকে রাখতে পারেনি।
কাঁটায় ক্ষত বিক্ষত তোর পা,
তবুও..
হ্যাঁ হ্যাঁ তবুও তুই থামিসনি!
কুল, মান,সম্মান সব বিসর্জন দিয়েছিস
বিসর্জন দিয়েছিস নিজের নারীত্ব।
কোনো প্রশ্ন না করে তুলে দিয়েছিস নিজের হৃদয়।
নিজেকে করেছিস তিলে তিলে শেষ।


বিনিময়ে কি পেলি?
আদায় হয়েছিল তোর ওই বড়ো আকাঙ্খার “ভালোবাসা”?
রাখতে পেরেছিলি তাকে ধরে?
শান্তি পেয়েছিলি?
বড়ো জানতে ইচ্ছে করে রে রাধা..
পোড়ামুখি তুই কি মুক্তি পেয়েছিলী?