তোমার অপেক্ষায়,রাত গভীর হচ্ছে,


তুমি এসো,দক্ষিনের দুয়ার দিয়ে।


স্বপে এসো,যখন তারারা সব ঘুমিয়ে পড়বে,
আলো নিভিয়ে,


এখনো আলো জালায়, তোমার অপেক্ষায়।


আমাদের ছুয়ে দিও,সেই নীরবতা ভেঙ্গে,


প্রকৃতি ঢাকবে যখন উত্তরিয় দিয়ে,


তোমার অপেক্ষায় প্রকৃতি মাস বদলায়।


ভর করে রথে উঠ,্পসাইডনের অথবা প্রমিথিউজের মিথিকাল ডানায়,


পারিদিয়ে এসো মহাদেশের সাতসাগরের সীমারেখা,


তোমাড় অপেক্ষায় জাহাজ আজো সমুদ্রে তীরে,


তোমার অপেক্ষায় নাবিক তরী ভাসায়নি উত্তাল স্রোতে।


কিংবা এসো কিউপিডের চরকা পাখায় ভর করে,


যখন চাqqদ আলো ছরাবে জ্যোত্স্না ঢেলে,


তোমার অপেক্ষায় ,তারা গুলু জলে ছাউনি হয়ে।


অরোরা পাঠীয়েছে আলোক বন্যা,ডেকে তুলেছে তাহার প্রিয় রবি।


উত্তরের দ্বার খুলে সূয্য হাসে,তোমার অপেক্ষায়


দুর করে তিমির রাত্রি।


চুপি -চুপি ধূলা উড়াও,অদৃশ্য প্রেম হয়ে।


কিংবা বিধাতার দূত হয়ে,


তোমার অপেক্ষায় বসন্ত আসে ফুলের উপঢৌকন নিয়ে।


শিউলি-হাস্নাহেনা লুটায়ে পরে পথের গায়ে,


সুগন্ধী ছরায় বাতাসে বাতাসে,তোমার আগমনে,


তোমার অপেক্ষায় ছন্দ বেজে যায় পাখিদের কোলাহলে।


বসন্ত কেটে শীত আসে তোমার অপেক্ষায়,


নদীর জলের ঢেঊ থেমে যায় তোমার অপেক্ষায়,


সিন্ধুর তীরে  ধংস নামে তোমার অপেক্ষায়,


আফ্রোদিতি কি হারাবে যৌবন তোমার অপেক্ষায়?


সুদীঘ্ কালের পাহাড়ের মত ,আমরা অপেক্ষায়,


গভীর বনের সহস্র বছরের রেইন ট্রির মত দাড়িয়ে
অপেক্ষায় তোমার,


বাগানের শিশু গাছটির মত আমারাও সময় গরিয়ে গরিয়ে বৃদ্ধ প্রায়,


তবুও তোমার অপেক্ষায়।


সাগরের উত্তাল ঢেউ সামনে  নিয়ে দাড়িয়ে আমরা তোমার অপেক্ষায়।


তুমি এসো প্রেম আরাধ্য হয়ে,প্রেম দেবতা রূপে,


অবিনাশা আমাদের শাস্বত পথে,


অরঘ্য দেব তোমার পথে,


তোমার অপেক্ষায় সাইফুল্লাহ হাতে,কিংবা ত্রিশূল চক্রে


বরন করে নিব বলে


শত শত ক্রোশ চলছি,আমরা,নিরভইয়ে।