শরতের সন্ধ্যা-আরতিতে, দু’বাহুর করতলে-
কপোল ছুঁয়ে ভালোবাসার বীজমন্ত্র কর্ণ-গহ্বরে দিলে;
ভালোবাসার প্রেমে-মত্ত হলো চিত্ত ।
ক্ষণিকের তরে নীহার-স্নাত ঊষা-লগনে মিহিরের পরশে ;
বাষ্পায়িত হয়ে নীলিমার আবক্ষে সঁপে দিলে।
বীজ থেকে অঙ্কুরিত অপত্য অলিন্দে, অলিন্দে যাযাবর-সম ;
চক্রাকারে ঘূর্ণিত প্রণেতার অন্বেষণে।


অবগাহনে সতত প্রেমের সরোবরে-
অলীক কল্পনায় ন্যুব্জ তনু-মন;
বিরস-বদনে বিরহী কুহক ছুঁয়ে যায়-
জাগ্রত দিক উত্তরাশা।
আমৃত্যু সেঁচে প্রেম-সুধা;
ক্ষয়িষ্ণু দেহটাকে র্দৌবল্য সাধনে-
অলৌকিকতার শরণে ।
অধরা-ই রয়ে গেলো কাঙ্খিত অমৃতরস।