শব্দ কটি সাজালে বেশ, ঠোঁটের উপর নাভির তলায়।
রুগ্ন ঝিকুট মনের ক্ষুধা, আর শরীরের ক্ষুধার জ্বালায়।
পাঠক তোমার খাদক হলে, কবিতা কেটে সাজিয়ে দিলে।
নুন লঙ্কা ছড়িয়ে দিলে, বসলে আসন পেতে।
যাই বল ভাই,- গল্পই হোক বা কবিতা।
যৌনতা না থাকলে কিছুই টেষ্টি হয় না খেতে।


বাঃ বাহবা! সাবাস সাবাস! মহান কবি- তুমিই পারো।
আকাশ ছুঁতে পাঠক পেতে,-
আর পাঠকের যৌন ক্ষুধায়, কবিতাকেই নগ্ন করো।
দারুন তোমারে কাব্যিকতা অন্তমিলে মদ্য!
বানালে বেশ রসিক খাদক, আর কবিতা খাদ্য।


মনে রেখো কবিশ্রেষ্ঠ,- কবিতার ও ক্ষুধা থাকে।
কবিতা ও লজ্জা পেয়ে আবরণে শরীর ঢাকে।
গাছের মতো তার খাদ্য তার শিকড়ে মাটির নিচে।
শিকড় যদি হাওয়ায় ঝোলাও তখন কি আর সেও বাঁচে!


ক্ষুধার জ্বালায় ঠোঁটে বুকে শব্দতো বেশ সাজিয়ে নিলে,
গাছের মতো কবিতারও শিকর ছেড়ে উপড়ে দিলে।
দেখছে সবাই বুঝছে সবাই, হয়তো বা কেউ নিচ্ছে মজা।
কবি তুমি কাপড় খুলে নিজেই নিজে ল্যাংটা হলে।