অগ্নিগর্ভে বদ্ধ ঘর অন্ধ হয়ে কাঁদে,
ভিক্ষার ঝুলিতে ভাঙা শব্দ জমিয়ে;
রাখে নির্জনতা-তোলা থাক বিষাদস্পন্দন।
আমার ভালোবাসা হোক না এমন নাই বা;
থাকল মগ্ন ভালোবাসা ছায়ার মতো।
গন্তব্য রূপে ঘূর্ণিঘোরে এবার ছুঁয়ে দেখার;
পালা দীর্ঘশ্বাসের মোড়ে রাস্তার ক্লান্তি।
ছদ্মবেশী যন্ত্রণারা নিবিড় মুগ্ধতায় ঘুরে ফিরে,
ক্ষতর কিনারে ওত পাতে আড়লে থেকে, নাই বা পেল;
ভালোবাসার বর্ণময় নতুন মুখের পারিজাত আলো!
ভাবনার গল্প ছিল অন্য কিছু কিন্তু বেঁচে থাকার,
অভিধান রচনা করে উড়ে যাবার আসর।
আকাশ ও চায় নক্ষত্রের ভালোবাসা তবে,
থেকে যায় অন্তিম নাবিকের সমাধির ভিড়।
ঝড়ের হাওয়ায় আগুন জ্বলে পুড়ে যায় স্মৃতি,
কোন এক অপরূপ ঝঙ্কারে তৃষ্ণার নেশায়;
নিমেষে ভেঙ্গে যায়;থাকে শুধু ধূসর মরু।
চিরস্থায়ী পৃথিবীর উচুঁ স্বভাবে মুছে যায় ,
প্রেমের অমৃত তবুও ব্যাপ্ত নিয়মে আরক্ত বাসনা!
একবার পেতে চায় লক্ষ লক্ষ নতুন শব্দ বীজের গন্ধ,
যা ক্ষমতার বুকে অবিনশ্বর নীলাভ ব্যথিত হয়।
একবার নতুন করে ফিরে দেখো শতাব্দীর আজন্ম প্রেম।