চির অসহায়ের বুক ছুঁয়ে থাকা সঞ্চয়ী,
শব্দেরা ধৈর্য্য ধরে কবিতা হয়ে উঠে।
ভালোবাসার যুদ্ধে অন্তরে চুয়ে পড়া,
ক্ষত নিশ্চুপ ভাবে কবিতাকে ডাকে;
সবাই তো ভুলে, তুমি ভুলনা যন্ত্রণা !
বছরের পর বছর সময় হয় মৃত্যুঞ্জয়ী,
অক্ষরেরা স্বপ্নে জ্বালায় আকাশ প্রদীপ।
মৌনতা যখন সম্পর্কের গা ঘেঁষে দাঁড়ায়,
তখন তোমার কথা খুব মনে পড়ে কবিতা।
ভালোবেসে কুড়িয়ে নেওয়া পিপাসা যে মর্মভেদী!
মায়াভরা কিশোরীর মতো কোন এক সন্ধ্যার ;
শেষপ্রান্তে দাঁড়িয়ে থাকে অবুঝ অভিমান।
নিস্তব্ধ বেলকুনি স্মৃতির মহা-আলোড়নে জেগে থাকে-
নক্ষত্রের জীবন আর অনন্ত বিন্দু বয়ে বেড়ায় পিছুটান ।
ভালোবাসার সঙ্গে জন্ম সূত্রের হৃৎস্পন্দন স্বপ্ন;
গুলো অন্ধ শহরের খোলস ছেড়ে উঠে আসে।
স্তব্ধ বাতাস আকাশ জুড়ে রক্ত ঝরায়!
কাব্যকথার প্রতি স্পর্শে নতুন রূপে তোমার খুঁজে,
সাগর পেরিয়ে শূন্য রাজ্য কবিতার পথ চেয়ে থাকে।
অপলক এক দৃষ্টিতে তোমায় শ্রেষ্ট হতে দেখেছি।
মেঘ ঢেউ ভেঙে খুঁজে নেয় সূর্যকিরণ।
আমার শব্দ গুলো তোমাকে ভালোবাসে;
বলেই আজ ও নীরবে মোহগ্রস্ত হয়।