জ্বলন্ত ভালোবাসা কখনো দেখছ,
ভাঙা  যন্ত্রণাকে ধারণ করতে?
বেখেয়ালেই বলো বেদুইন সত্য,
নীলিমা থেকে  ঢেউয়ের দিকে;
নবতম কাল ভোরের  সূর্যোদয় -
দেখছ কখন?
আজ বড্ড  গায়ে লাগে ,
সুদূরে-বিলীন হয়ে যাওয়া ,
শেষ বিকেলের শ্রাবণ  ফোঁটা।
তলিয়ে  যাওয়া  সময় মরিচিকার  উচ্ছাস মাত্রা,
শুনেছি তোমার মধ্যরাতে বেজায় কাজ।
জানলে  না তোমার  দেরাজে নীরব  
অভিমানের বানভাসি।
ইচ্ছে করলেই কী  সব সংলাপে কথার
অর্থ পূর্ণতা পায়!
বিবর্ণ ব্যস্ততার মিছিলে  চিঠি বা কবিতার,
অভিমানী সুর আদৌ ও  পৌঁছায় ?
মুখচোরা জ্বরের অসম্ভব ভালোবাসা-
ও অব্যক্ত থার্মোমিটারের শরীর মুড়ে।
ভীষণ  ভালোবাসার মেহেফিলে,
কৃপণ  হোক শূন্য বুঝাপড়া ।


চুপসারে অনেক অলীক স্রোত,
নানা এ শুধুই আমার  মুসাফির
প্রেম, যা আমার অদেখা  ঈশ্বর;
যার সবটা জুরে শুধু  হেঁটে চলে বিশ্বাস।
পিছন ফিরলেই  আবার ,
সংসার  জুড়ে  শুধু  দায়িত্ব ,
যা গড়ে  তুলে  একে একে,
শুধুই  মুসাফির।