কবেকার সেই নরম ঊষ্ণতা
আজো বিস্রস্ত হৃদয়-এস্রাজে সুর তোলে
নীরবে রাশি রাশি কৃষ্ণচূড়া ঝরে পড়ে
- নিঃসীম শূন্যতার আখর ভরাতে ।


কবেকার !
কবেকার সেই দু’চোখের মহার্ঘ চঞ্চলতায়-
আজো হু-হু শব্দে বুক কেঁপে ওঠে;
তার দিকে ফিরি -  বুঝি ফিরে এলো ঘুঙুর পায়ে
বিমর্ষ এ চরাচরে , ভেঙে দিতে সব অবসাদ !
    
    চেয়ে চেয়ে  বুঝেছি এ প্রলয়অন্ধকারে- শূন্যতার আগুন !
    
    জানি তুমি শব্দহীন জোনাকি বুকের ভিতর ;
    তুমিই শূন্যতার আখর ভরো, তুমিই বেদনা হাহাকার ।


   যদি কখনো ধূসর স্মৃতিটুকু কেড়ে নেয় দুরন্ত চিল
  -জানবে সুনামি থেমে গেছে নীলকণ্ঠ পাখির বুক হতে  ।