এই স্বর্গীয় ঐ'ঐশ্বর্য নহে তাদের জন্য
          বাচার সাধ একফোটা জল নেই যে ঘরে অন্ন।
          জীবনযাত্রা থমকে যায় ফুটপাতের ঐ
                    বিচূর্ন দেওয়ালের পাশে।


        নির্মম হে দরিদ্রতা নিয়ে যাও,যত যা আছে।
     যত ঐশ্বর্যশালী নেইকো ন্যূনতা মানুষ্যের পাশে,
          কত কাল যে আহার মুখে নাওনি তুলি
        অন্ন যে ক্ষুদা মিটায় গিয়েছিলাম তা ভুলি!
    একাধারে আর কত পাষান দিয়ে যাও কত জ্বালা
           সইতে সইতে আর পারিনা অভিষঙ্গ
                      পীড়নের কি মেলা।


       ভীরু ফুলের গন্ধ যাহাতে থাকবে না যে আর,
       আমি মানুষ গন্ধ যে তার ভ্রমর আসবে বার।
       হটাৎ একদিন পার্থনার সুর বাজবে যে কালে,
       ক্লেশ পিপাসায় কাতর, শিকলে বন্ধি সে জালে।
       কত সেজন কত যে তার চাহিয়া দুয়ার খোলে,
             আমি কি তার বেদনার পরশ সহিত
                       মরন খেয়া দোলে।


      ক্ষুধার্ত আর মুখ খোলে চাইনি অমর্যাদার কি ভয়!
     যদি সে না চায়,দেবে কি তাই তাহার হবে না জয়।
       একা ধারে আর কত কাল ক্ষুধার্ত পেটে লাথি
                গরীবের আহার ধনীর সম্পদ
                       হয়েছে আজ সাথী!