শৈশব কৈশোরে দেখেছি
প্রতি কার্তিকে দিলীপ কাকাদের মহল্লার মন্ডপে
সদলবলে দূর্গাদেবীর আবির্ভাব ।
বাল্যবন্ধু চন্দনদের মহল্লার মন্ডপেও ।


দিলীপ কাকারা নিজেদের মহল্লার দেবীর মতই
যেমন চন্দনদের মহল্লার দেবীকে
দর্শন করে,পূজা করে আত্মতৃপ্তি লাভ করতো
তেমনি চন্দনরাও দিলীপ কাকাদের মহল্লার দেবীকে
দর্শন করে,পূজা করে আত্মতৃপ্তি লাভ করতো ।


যৌবনে এই শরতে দেখছি
বরুণ বাবুর ঘরে দেবী তোমার আবির্ভাব ।
বরুণ বাবু তোমাকে দর্শন করে, পূজা করে
তুমিও দেবী আশির্বাদ করো, পূর্ণ করে দাও
বরুণ বাবুর সব চাওয়াকে ।


দিলীপ কাকারা যদি চন্দনদের মহল্লার দেবীকে
আবার চন্দনরা দিলীপ কাকাদের মহল্লার  দেবীকে
দর্শন করতে পারে, পারে পূজা করতে
তবে আমি কেন দেবী পারবোনা
তোমাকে বরুণ মত বাবুর দর্শন করতে, পূজা  করতে ।