আয়নাতে দাঁড়ালে যে মুখখানাকে দেখা যায়,
তা অবয়বে কিছুটা অস্পষ্ট।  
শৈশবের আদিগন্ত জুড়ে
এই ছবির মুখটিকে খুব খুঁটিয়ে দেখলে
হয়তো বা বয়সের রেখা পাত গুলোর  
ভাঁজগুলোকে স্পষ্ট ভাবে চোখে পড়ে এখনো,
এবং আরো খুঁটিয়ে দেখবার স্পৃহা অবশিষ্ট থাকে না।
সবুজ চিরল পাতা গুলো নিয়ে তিনটি শ্যামল দন্ডায়মান
তরুনাস্থি , বৃহন্নলার প্রথম জাগৃতি নয়
আমাদের প্রবল প্রচন্ড অনুভূতিতে
তবুও
তারা অনুরণন তোলে, অনুরক্ত হয়
এবং শেষকালে প্রজ্ঞায় অনুমিত হয়
শেষ বিকেলের শ্রদ্ধায় কতখানি অনুযোগ ছিল
শ্রাদ্ধে, সাধ্যে এবং সাধে।
আমি তাঁকে নাম দেই ভা-সুর
যা, দে-বর আর বো-নাই এর চাইতে সহজবোধ্য
যেন দূর থেকে ভেসে আসে পরিযায়ী পাখিদের সুদূর।