তুমি আমার অনেক কাছের, নিত্য ওড়ান,
উদাসকালে বুকের ভেতর,
প্রচন্ড সে এক ইচ্ছেঘুড়ি


কাজের ফাঁকে, দীর্ঘ দিবস,
ভুলিয়ে দেয়া,খুব আনচান,
খুব নীরবে, আনমনা এক বাঁশীর সুরই


ওইপাড়াতে বন্ধু ভুলি-খেলার মাঠ,
মৃদুভাষী রাখাল ছেলের,  
সানাই বাজে, মলয়েতে মৃদুমন্দ  


এক অদ্ভুতুড়ে জীবন তবু, থমকে সাজে ,
থমকে বাঁচে, ইচ্ছে পতন,
বাজে ইচ্ছে ঘুড়ির বাজুবন্ধ  


বাংলা ভাষী, বৈদেশেতে, বাংলা হেরি,
প্রবল-প্রতাপ, আনুষঙ্গিক, দ্বিতীয় ভাগের,
ইতঃস্তত


তোমার সুরে মন আনচান,
মন যায় ফের, অনেক দূরের, স্বরের বাহার,
বিশদেতে তথাগত


প্রাজ্ঞ অধ্যাপক, চোখের চশমায়  ,
ঘষা কাঁচে বাষ্প জমায় ,
স্মৃতি-ভারাতুর, মাথিনের কূপ।


ভুল হলো রোজ, বাঁচতে গিয়ে,
জীবন বলে হররোজ তাই,
ইচ্ছেবুনন,স্বাগতকাল বাংলার রূপ।


গানকে নাশী, সুরকে বাসি,
কেবল জানি পর্বত প্রমান,আরশীনগর ,
অন্তঃপুরের  ভূরিভোজে


কবুল তোমায়, টিয়ে রঙে ভারী মানায়,
বিছিয়ে দিও, বেলা গেলে,
নামাজীতে বেজায় খোঁজে।


১৪ আষাঢ় ১৪২৯
তথ্যসূত্র : মাথিনের কুপ


https://www.banglatribune.com/journey/409345