ইলেকট্রিসিটাস


ঠাকুর বিশ্বরাজ গোস্বামী


বাস্তবে তুমি
ভয়াবহ রূপে পৃথিবীতে বিরাজ করছো ।
তোমার ইতিহাস সর্বপ্রথম
প্রকাশিত হয়
Home. Bibliot ম্যাগাজিনে ,
মহামতি ক্যাসপ্যারী
তোমাকে নিয়ে সর্বপ্রথম গবেষণা করেছেন ,
পরবর্তীতে
দুগ্ধশর্করার মাধ্যমে
গবেষণা করে
তোমার  দুইটি রূপ পেয়েছেন
মহামতি Jahr
এবং
মাহামতি Clarke
একটি হলো তুমি নিজে
অপরটি
ইলেকট্রিসিটী।
তোমার গুনাগুন্ হিসাবে
পাওয়া যায়
প্রচুর স্নায়ুবিক উৎকন্ঠা নিয়ে থাকো ,
অথচ
ভয় পেয়ে চিৎকার করে উঠো ,
কেনো এতো ভয় বলো ।
শুধু
চিৎকার নয়
মাঝেমধ্যে কেঁদতে থাকো ।
ঠান্ডা সহ্য করতে পরো না,
বুকে শ্লেষ্মার চাপ সহ
সর্দিস্রাব হয় ।
বজ্রবিদ্যুৎ আর
ঝটিকার আগমন দেখলে
বিষণ্ণতায় মুখ ভরে যায়  ।
বৈদ্যুতিক শক্তির স্পর্শে
মানসিক অবস্থা পুরাপুরি
পরিবর্তন করা তোমার
চিরন্তন স্বভাব ।
তবুও
তোমাকে আমি যতন করে ঘরে রাখি
ইলেকট্রিসিটাস ।