গীর্বাণ
(সর্বোত্তমমিলে লেখা)


ঠাকুর বিশ্বরাজ গোস্বামী


মুখোশ পরে হয়েছো তুমি সমাজের গীর্বাণ,
গোপন ভাবে রয়েছো সেজে রক্তস্নাত বীর্বাণ,
মিষ্টি কথায় সব জনকে বুঝাও তুমি ধর্ম,
রাতের বেলা নীরবে করো ধন চুরির কর্ম।
মনের মাঝে রেখেছো এক আসৎ রণতূর্য,
জগতটাকে দেখাও তুমি অম্লান এক সূর্য।
করছো তুমি এ সমাজকে জ্বরা ও মরা জীর্ণ
দেখ না তুমি শ্রমজীবীর দেহটা কত শীর্ণ।
জ্ঞানি জনের সঙ্গে বাধাও শুধুই মিছে তর্ক,
বোকার মত নিজেকে ভাবো জ্ঞানের এক অর্ক।
মুখোশ ছেড়ে হৃদয় করো প্রেমেতে পরিপূর্ণ,
সত্য সঠিক সমাজ গড়ি সত্যকে ধরি তূর্ণ।
সৎ কথাটি শুনার জন্য সঠিক করি কর্ণ,
সময় আছে সরিয়ে ফেলি মনের কালো বর্ণ।
কালিমা ছেড়ে এসো আমারা হই স্রষ্টার কর্মী,
তাহলে পাবো এই জগতে বিশাল এক শর্মী।


লেখা
১১ই জুন ২০২৯
২৮শে জ্যৈষ্ঠ-১৪২৭ বাং
বৃহস্পতিবার
সময়
৯-৩০ ঘটিকা