কলির কলঙ্ককের পাতায়,নাম লেখালে তুমি
জীবনের রঙিন স্বপ্নের মধ্য,লেগেগিয়েছে কীড়া ও জীবানু।
আমারও জীবন পথের নকসাটা,থোড়া বদলে গিয়েছে
জীবনে চেয়েছিলাম তোমায়,বেসেছিলাম ভালো!
কিন্তু পেলামনা কিছুই,পেলাম শুধু,ঝরে যাওয়া শুখনো পাতা গুলি
না আছে তার যৌবন,না আছে তার রসমৃত,কেবল পাঁজর জমান ব্যথা।
দিক হারা চিত্ত আমার,খুজে মরে শান্তি
কোথায় মিলবে তৃষ্ণা মেটাবার নীর,জানি না।
ভেবেছিলাম তোমার কাছে পাব একটু রস,কিন্তু সে যে মরিচিকা!
মৌ মাছির শুখনো চাকের মতো,হয়ে গেছ্ তুমি।
সব যৌবন হারিয়েছ,কলির পাতায় নাম লখাবার জন্য।
জীবনের শুরু আর শেষ কি,যৌবনের ক্ষুধা মেটাবার জন্য?
ভালোবাসার হৃদপিন্ডে,বিধেছে বিষাক্ত তীর
বিষাক্ত তীরের যন্ত্রণায়,কাতর জীবন পাখিটাও
মৃত্যুর কারাগার থেকেও,ঘুরে আসে প্রান বায়ু।
মনে হয় ধরতীমে,অনেক কাজ রয়ে গেছে হয়তো!
জির্ন্ন শির্ন দেহটা যেন খটখটে কঙ্কাল।
নতুন পদক্ষেপে পা বাড়ালে,হাড় ভাঁঙা দুঃখের আত্মনাদ।
আকাশের বুকে,জীবনের সব রক্ত দিয়েও,তার শূন্যতা  ঢাকা যায় না।
কিন্তু মরনের পথে চোখ বোঝালেই→বেশ
বিগত ১৫বছর ধরে চেয়েছি তোমায়,নেই কোন সাড়া!
কত বার সূর্য উঠেছে,ঝরেছে কত তারা।
অন্তিম কালে তুলসীর গন্ধেও তোমার খুসবু
ভালোবাসার প্রাচীর জুড়ে,কেবল মৃতের বুদবু।