অচেনা সীমন্তনীর মেঘ কালো কুন্তুল ছড়ালো যখন
আদিত্যের আলোকে,
তুরগ ছুটিলো বুকের ভিতর
শাখী ডালে পাখি গায় মধুর সুধা;
মৃগাঙ্ক ম্লান তার রুপবস্ত্রে,
আমি দিশেহারা-
আলয় চ্যুত;
ঝাপ দিয়েছি ঘোরে প্রীতি বৈশ্বানরে।


অম্বু তৃষ্টা মিটেনা সমীরণ খেয়ে
বারীন্দ্র বুকে লবন-
ফুটেনা তাই অরবিন্দ প্রসূন;
অননুমেয় সুপ্তিতে এসে যায়
যা দেখি তা নয় অভ্রভেদী নেত্র ভুল!
পরিতোষ খেলে ক্লেশপুর্ন মনে,
কখনোই ভাবিনি দেহাংশ প্রেমে ব্যাকুল।


মানেনা বাঁধন বিহিতক শাসন-বারণ
একীভাব মোরা প্রেমিক যুগল,
ভুলে গেছি গোত্র,
পরমাত্মার বানী;
তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলে খাই বিষফল!
লোকান্তর প্রাপ্তিও সহজ হয়ে যায়,
প্রেমিক ছাড়া অনম্বর পাগল কে আছে এমন?