। যে কিছুই বলেনি।


বললেন শ্রী জ্যোতিষার্ণব (স্বর্ণপদক প্রাপ্ত)
প্রথম থেকেই চাঁদমারিতে লেগে আছে পাপ তো,
কৃষ্ণপক্ষে পঞ্চমীতে মুষলযোগ যে ঘোর অশুভ
মানতে চাওনা, কিন্তু জেনো ছকবিচারে এটাই ধ্রুব,
যাত্রা নাস্তি!  শাস্ত্র না মানলে শাস্তি তো প্রাপ্যই।
পরেরবারে আমায় ডেকো, সফলভাবে নামবোই।


দেশপ্রেমিক মুষড়ে বলেন রাত জেগেছি  দুঃখে,
হাতের মুঠোয় পেয়েও আবার হারিয়ে ফেলি সুখকে,
কাপের সাথে ঠোঁটের ফারাক ঘুচতে গিয়েও ফক্কা..
স্মৃতির ভেতর কামড়ায় ফের মিয়াদাঁদের ছক্কা।


দেশবিরোধী শক্তি বলে, বেশ হয়েছে, বেশ।
প্রস্তুতিহীন বড়াই করার তোদের এ অভ্যেস
যাবে না আর মলে’ও।
যা হোক খবর অতি উপাদেয়,
মুখ টিপে খুব হাসছি এবং সুযোগ পেলেই বলবো,
গরুর গাড়ির হয়েছে সাধ সাজতে মডার্ন ভলভো।


রাজ-ঘেঁষা রাজনীতি হাঁকে ,মোটামুটি সফলই ধরো,
বিরোধীরা তর্কে তুমুল, নির্ঘাত ছিলো তাড়াহুড়ো।
চায়ের দোকানে যথারীতি, যুযুধান মোদী আর ম’দি
একজন বলে হাতে চাঁদ, আরজনে দেখায় জলধি..


শুধু একজন কোনো কথা বলেনি।ফিরে গিয়ে ঘরে,
বিজ্ঞানী দেখেন নক্সা খুলে ফের। ভাগ্য মোচড়ে
পরীক্ষা সফল হয়নি তাঁর। চিরকাল এভাবেই
বিজ্ঞান এগিয়েছে। আর কোনো পথ নেই,
সফল না হলে যদি, ব্যর্থতার থেকে শেখো তবে।
সাফল্য আসবেই।ব্যর্থতা ভেঙে তাকে আসতেই হবে।


এটা মোটে শেষ নয়, বরং তাঁর প্রস্তুতি শুরু হলো সবে..


আর্যতীর্থ