*** বাংলা কবিতা আসরের স্বনামধন্য প্রিয় কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী মহাশয়, যিনি হলেন প্রকৃতির কবি, "অজয় নদীর কবি"। তিনি দীর্ঘদিন ধরে আমাদের এই বাংলা কবিতার আসরে আছেন। কবিতা আসরে তিনি বহু সুন্দর সুন্দর কবিতা উপহার দিয়ে চলেছেন। প্রিয়কবির কাব্যে বিমুগ্ধ হয়ে আমরা সকলেই তাকে "অজয় নদীর কবি" কাব্যউপহার প্রিয় কবির করকমলে উত্সর্গ করলাম।
*** কবির কোনো কবিতায় আসরের কবি রীনা বিশ্বাস (হাসি) প্রিয় কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী কে "অজয় নদীর কবি" উপাধি দেন। আজ সেই উপাধিতে শিলমোহর দেওয়া হল।
*** এই আসরে কবির ১০০০ তম কবিতা সমাগত। ঠিক তার প্রাক্কালে প্রিয় কবির প্রতি এই শ্রদ্ধা।


অজয় নদীর কবি
সুজিত কুমার বিশ্বাস


'অজয় নদীর কবি' অজয়েতে বাস-
অজয় নদীর কথা কাব্যতে প্রকাশ।
কবি লক্ষণ ভাণ্ডারী অজয় ধারায়-
অজয়ের গুণগান গেয়ে চলে যায়।


'অজয় নদীর ঘাট' অজয়ের জল
'আকুল গাঙের মাঝি' সেথা কোলাহল।
'গাঁয়ের অজয় নদী' সেথা বয়ে চলে
'অজয় নদীর ঘাট' তার পদ তলে।


গায়ের অজয় ধারা চলে আনমনে
তুমি কবি লিখে যাও উদার গগনে।
গাছে গাছে পাখি ডাকে, জয়দেব মেলা;
আসরে অজয় নদী পাঠে কাটে বেলা।


নবদিনে নবরূপে আসর মাতিল-
প্রতিদিন ছন্দ কাব্য প্রাণেতে সাজিল।
তোমার কবিতা মাঝে অজয়ের ছবি
তাই তুমি কবি প্রিয় 'অজয়ের কবি'।


ও অজয় নদী ছিল মৃদু বহমান
কবিতার মাঝে তারে করেছ মহান।
লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী তুমি প্রিয় সবাকার
গঙ্গাজলে গঙ্গা পূজে সুজিতকুমার।