দেবী মুরতি দাঁড়িয়ে, বড়ো অসহায়-
শেষ আশ্বিনের দ্বারে; অন্তিম পূজায়
তাহারে সামনে রাখি, সুখ আয়োজন-
সারা রাত কত খুশি, কত প্রয়োজন।
যুবক যুবতি নাচে, নাচে গৃহবধূ;
মদ্যপ আচরণ যে, দেখি চেয়ে শুধু।
অশুভ গানের তালে, কত হাসিখুশি;
অসীম আনন্দ যেন, চির ভাসাভাসি।


দেবীর বোধনে জানি, অসুর বিনাশে
সেজে ওঠে দেবী রূপে; শক্তি রূপে মানি-
সেইতো নৈবেদ্য ছিল, সবার প্রকাশে;
আঁধারেতে মুখ ঢাকে সে জগজ্জননী!
তবুওতো, জেগে থাকে অশুভ অসুর;
তাহারাই বেশি বোঝে, দেশ ভরপুর।
                ------