চেনা পরিবেশ হঠাৎ অচেনা হতে শুরু করেছে
চেনা মানুষ গুলো হটাৎ অচেনা হয়ে পরেছে


মনের কোনায় গড়ে উঠেছে আকাংখার ঘরবসতি
চলার শব্ধে শুনতে পাই তোমার আহব্বান
মনে অসস্থি
তুমি এসেছো হৃদয়ের গভীর বন্দরে তুলে পাল
নোংগড় ফেলার শব্ধে ভাংগে ঘুম আজকাল
বুঝতে পারি এখানে তোমার নেই ইচ্ছা বসবাস
বাতাসে ভেসে যাও দ্রুতই শুভ্র ফুলের মত কাশ
হাত বাড়াতে নিমেষেই বেকে বসো আসবেনা কাছাকাছি
বুঝতে পারি যে নীড় তুমি খোজো সেটি শুধু মিছেমিছি।
মিছে ভয়ে থাকো দুরে দুরে অজানা কোন শংকায়
বাধন ছিড়ে যাবে নাকো বাছা না যাবে তুমি লংকায়।


নকল শিকারুক্তি


আষাঢ় ঘনিয়ে আসেনি এখনও
কাদেনি আকাশ মেঘভরা জ্বলে
শ্রাবনের বাদল ঢেড় ঝরছেনা খুব
বহেনি বাতাস কালবোশেখির তালে।


খোজেনা ভ্রমান্ডের আলো আবছা
স্বপ্ন গুলো মেঠোপথে হাটেনা একাকি
আধার রাত্রীরা নির্ঘুম থাকেনা প্রায়শই
তটেনির বুকে আশা বাধেনা মনপাখি।


আর অপেক্ষায় থাকেনা কালোরাত্রীরা  
ধুমায়িত কফি আর ডাকেনা রাত্রী জাগরণে
গভীর আচ্ছন্নতায় ঘুমেরা হাসেনা অযথা
হিমেল হাওয়ায় কাপেনা হৃদয় দক্ষিনা সমীরনে।


বাতায়ন খুলে খুজিনা এক চিলতে আকাশ
শিশির ভেজা ঘাসে বাজেনা নুপুরের আওয়াজ
হৃদমাজারে ভাসেনা মায়ায় জড়ানো কোন প্রেম
চৈত্রের খরা রোদে ঘামে ভেজেনা ক্লান্ত শরীরের তেজ।