থমকে গিয়ে দমকা হাওয়া পালে দিয়েছে দোলা
চমকে দিয়ে ঝাটকা মেরে কেড়ে নিয়েছে মন ভোলা
নিদারুন আকাল পরেছে কপালে লেগেছে অনল
ভন্ড সমাজে ঘুনে ধরেছে পোকায় খেয়েছে মাকাল ফল


বাতাসের গায়ে গন্ধ মেখে দিয়েছে কুন্তুল কিমাকার
রৌদ্রের গায়ে জুলুমের ছাপ মেরেছে করছি হাহাকার
পাষন্ডরা পালক নাচিয়ে বেড়ায় মহাকাশের পথে
কষ্টরা তাড়িয়ে বেড়ায়  মহা দারিদ্রতার কষাঘাতে


মেঘালয়  হতে পর্বতমালায় ছুটে চলেছে  পথিক দিনভর
নদী ঝিঞ্জিরার টলটলে পানির মত দুনিয়া সার্থপর
ঘাপটি মেরে চুপটি করে ঘুমোয় ঘুমট অন্ধকারে
অসময়ে অসার দেহে প্রানের মায়ায় চেস্টা আপ্রাণ ওপাড়ে


নাহয় কংকাল হয়ে  মিলেমিশো একিভুত শ্রীভুমিতে
তবুও ইষৎ ভালো কিঞ্চিত আশাহত হই আমিতে
কামনার রংয়ে ভুবন সাজায়ে স্বপ্নে জেগেছে মন
কলমিলতার সবুজ ঘাষে ভরে উঠেছে এ প্রাণ


চারিদিকে ফিরে দেখেছি কত স্বপ্ন বুনোয় মানুষ
জাগা স্বপ্নে হতাশ তবুও ঘুমো স্বপ্নে ফেরে হুষ
দিবালোকে অন্ধ হয়ে খুজে অস্থির পথের দিশা
দৈন্যতায় আটকে থেকেও জাগায় মনে আশা।


ডান ঝাপ্টায় বাতাসের গায়ে আকাশে মেঘের ভেলা
দৃপ্ততায় পড়িয়েছে গলায়  গাথা পুস্পমালা
সাজিয়ে দেহ অকারনে করেছো দান মর্ত্যালোকে
বায়ুসখা, অনলের  সুধায় জ্বলে  এ মন ঝলকে।