ঐ যে আধার রাত্রি নির্বাক নির্বোধ একা
চারিদিকে শুনশান ঘুমোট প্রান্ত ফাকা
নিদ্রাবৃত প্রানিসকল শীতচাদরে ঢাকা
নিগৃহিতের নিদ্রাভংগ স্বপ্নেরা নেই আকা।


আধারের কালো ছায়া পৃথিবী রেখেছে ঢেকে
মসৃন চলার পথও তাই যায় কখনও বেকে
আধার পেড়িয়ে কাটা মাড়িয়ে খোজে যেন কাকে
আলো নেই মিছেমিছে সুর্য দুরে মনপবনে হাকে।


কপোলে কালিমা লেপন চুয়ায় চক্ষুযুগল বেয়ে
রাত্রীর অপমৃত্যু হয় হৃদয় পিঞ্জিরা যায় ক্ষয়ে
আঘাতের চিনহ আকা মনমন্দিরে যায় বয়ে
বেচেথাকা যেন বিমুঢ় লাগে যাচ্ছে সয়ে সয়ে।


আধারে এদেহ যেন  বিচ্ছিন্ন  বিদগ্ধ অচেনারুপ
তবুও খুজে দেখা রক্তাক্ত দেহাবরণ নাই অপরুপ
কালের ধুলিঝরে বিচুর্ণ হৃদয় কম্পনে হয় নিশ্চুপ
মৃদ কম্পনে দুমরে মুচরে জ্বলে উঠে মনোধুপ ।


ঐ আধার রাত্রিতে একা বসে দেখা অজস্র তারাপুঞ্জ
ভাবনার কালোমেঘে জলঝড় বইছে গড়িতে স্বপ্ন কুঞ্জ
অসময়ে আকাশগঙ্গায় উড়ছে হাওয়ায় ভাসা ভ্রমগুঞ্জ
মনোচোর বিষাদে হেসে বলে,দাও হে মরন,নিরব দাহগঞ্জ(কবর)।