রংগীলা উড়াল পাখি, নেচে দুআখি
বোঝায় মনের কথা
পালকের ঢেউ, কথা কয়না কেউ
বোঝেনা মনের ব্যাথা
ছুটে চলে দুর ,গান গেয়ে সুমধুর
আপন বসত ভিটায়
খুজে পায় ঠাই,তাড়নায় কিছু নাই
অসম দিবারাত্রির ভাটায়
বাসা বুনে, গুনে মনে মনে
ফুটে আলোর আশা
যায়না দেখা, কোথা মোর সখা
ঝুলিতে নিংড়ানো ভাষা
কাটাবনে ছাই, আগুন হয় ক্ষয়
অধীর চাহনে আছে সখি
সরবে কইতে কথা, নাড়ীয়ে উচু মাথা
সবাক অশ্রুসজল আখি।
ফেলে অশ্রুজল, চোখে টলমল
করে সবিনয় উম্মাদনা
ব্যকুল ছবি আকে,স্বপ্ন মনবাকে
ধ্রুবাবর্ত তারা কল্পোমনা।
নীড়ে আনমনে, নীল প্রশ্নবানে
দুঃখ ছড়ায় ধুম্রজালে
পালকের ঝাপ্টা, উচুনিচু সোজা সাপ্টা
খুজে না পায় সুখ কোন কালে।


যদি রাত্রীতে জেগে থাকি
তুলিয়া দেখবো ডাকি
বলার ছিল যা কিছু কথা
বলবো মনে যত দুখ ব্যাথা


সুখের হবে  গল্প অল্প সল্প
হয়যে বেলা শেষে
জীবনের ভাজে মাঝে সাজে
উড়ি মেঘপালংকে  ভেসে
সুখ যদি না জেগে থাকে
মন পাগলের ঘরে
দুঃখ তখন কড়া নাড়ে
স্বপ্নডানায় চড়ে
সুখ গুলো সব এলো মেলো
বাধন ছেড়া পাল
ডুব সাতারে অতল জলে
সুখ খুজি আজকাল
সুখের নেশায় ডুবে দু'চোখ
ভাংগে হৃদয় কুল
মন পবনে চুপিসারে
জমে শত ভুল
সুখ সাগড়ের তিক্ত স্বাদে
ঢেউয়ে ঢেউয়ে নাচে
সুখ গুলো সব তালমাতালে
বন্দীশালায় বাচে
সুখ বিনি সুখ করি আপন
হয় যতই পরবাসি
আলো আশায় সুখ গুলো সব
বলে তোমায় ভালবাসি।