রবির ভোরে গোলাপ যেমন
দেখতে আমায় দেয়, তেমনি
শনির রাতে বিছানাতে তোমি
পাশ বালিশ হও, বিকীর্ণকেশা
দৈহিক উদ্দীপনার বিদুষী ।
পাপড়ির কোমল মোহে অচেনা ভ্রমর
পরাগায়ন অবগাহনে ,
বিচ্ছুরিত যৌবন ঝলকে বিস্মৃত ক্ষণিকে
আরেকটা পৃথিবী সৃষ্টির সমারোহে
দপ করে জ্বলে উঠে বহ্নি ।
নিশা পালনের ব্রত ভেঙে
স্বপ্ন দেখে আঁতকে উঠি
জ্বালাপোড়া করে অবিরত
মলম খোঁজে হয়রান ঔষধি
বাগানে, হাসে গোপন সন্ধি ।