ঠাকুর্দা ছিলেন অগ্রনী এক স্বাধীনতা সংগ্রামী
সেই সুবাদে মা বাবা তার যথেষ্ট দেশপ্রেমী,
বাঘা যতীনের চেতনায়
যতীন্ন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়,
কাল ক্রমে বাঘা যতীন হলেন বাঘু আসামি
দেহটা যেন তার মানব সমূদ্রে নীল তিমি ।
লেখাপড়ায় ভাল কিন্তু ঝগড়াঝাটিতেও ভাল
বই পত্তর তাই ক্রমশঃ নিজেই বিদেয় হলো,
সুঠাম দেহ নায়ক যেন
হাল চাল চলনে অনন্য,
ঊনিশে প্রেমে বাধঁল এক দ্বাবিংশতিতমী আলো
রোজগারের ধান্দাচক্রে সমাজে মাফিয়া হলো ।
সামনে সবার সমীহতে বাঘু বাঘা রূপ ধরে
বেপরোয়া চলাফেরায় অধঃপতন আপন করে,
নারী বাড়ি গাড়ী সব পেয়ে
অত্যাচারী ভ্যাবীচারী দু'য়ে,
ঘর বেঁধেও পায় না সুখ অতি ঐশ্বর্য্য সমাহারে
হাসে না ঘর খিলখিলিয়ে সোনামনির দৌড়ে ।
বাঘু দোষে আলো'রে আলো কাঁদে গোপনে
নীরব রাতের আঁধার চিরে হারায় দুজনে ।।