আঃ! বাঁচার যে কি স্বাদ কি আনন্দ বন্দি পাখিটাও বোঝে
কেউ যেন তার প্রতিচ্ছবি শুধুই, দেবার বেলা..............।
নীরদবিহীন গর্জনে গর্জনে ভিজাতে হয় এখানকার মাটি।
সুখ দিয়ে নিতে হয় সুখ বন্ধক রাখা আসবাবপত্রের মত,
এক কুঠরির নিয়মে তৈরি রোবট যেন
যতটুকু আদেশ ততটুকুই এপাশ ওপাশ,
এই হৃদয়ের তুমুল ঝড়ের সাগর সেই প্রকৃতির গড়া।
চৈত্রে আনে প্রলয়ের বান
আষাঢ় শ্রাবনে যায় বয়ে তার খরা,
পাখিটি ছাড়ে শকুনের ভির ক্লান্তির
সপ্ন ভরা চোখে ভাসে নীড়।
ছোটে জীবনের স্বাদ নিতে যায় চুকে সকল হিসাব
স-মিলের বেওয়ারিশ কাঠ নুড়ির মত চাচ্ছে পরিচয়।
পেটের ভার চোখের কালি অনাগত শিশু বলছে,
তুমি যে মা হবে তার অগণিত পিতা রবে যার..........।
সে মা হয়েছিল, শিশু বড় হয়েছে বলেই আজ
নীড়ে নীড়ে খুঁজে ফিরে অদন ফুটপাতে থাকা।
জরায়ু শুকিয়ে আচারের আমলকি
অতিথি চাতক খুঁজে নিয়েছে নবলব্ধ সুইমিং পুল,
আঃ! জীবন সমবেত সংশয় চেয়েছিল সংসার এ ছিল ভুল।