এই তো আমার বাগিচার ফুলের যৌবন দেখা যায়।
এই তো চৈত্রা মাঠের জরা চিহ্নের যৌবন দেখা যায়।
জন্মাল, ছানাটির পালকে পালকে যৌবন দেখা যায়।
এই তো ঘ্রীতকুমারী,লাউ মাচায় যৌবন দেখা যায়।
এই তো পাহারি মেয়েটির কুমারি যৌবন দেখা যায়।
এই তো জোড়া ব্যাংঙের জোড়া মাছের যৌবন দেখা যায়।
এই তো চাঁদের গোলাকার বৃত্তের যৌবন দেখা যায়।
এই তো ঘর পোড়া লগ্নেও অগ্নির যৌবন দেখা যায়।
এই তো হাওয়া ঝড় ধংস যজ্ঞেও যৌবন দেখা যায়।
এই তো মাটির মাথাধরা কম্পনে যৌবন দেখা যায়।
এই তো প্রেমিক হাসি গানে উছল যৌবন দেখা যায়।
এই তো শামুক মাটি ছেড়ে সমতলে ছোটে যৌন কামনায়।
এই তো শাবকের শিকারে শিকারে যৌবন দেখা যায়।
এই তো আমার কোঁচকানো ভুরুর ভাজে যৌবন দেখা।।
একটি সিগারেট কি করে কবিতার জন্ম দেয় হল শেখা
এবার শুধু দেখব
সে কোন রমণী, কপলের টিপে রয়েছে যৌবন রেখা।


০৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:১৮