একটা সুন্দর ছায়াঘেরা গাঁ
কি নির্মল সেখানটার বাতাস,
শান্তি ঘেরা বাড়িটাতে
পাই যে গুরুর আভাস।


একটা ছোট ফসলের ক্ষেত
পাশে ঘাসে ভরা দিঘি
আকাশ পানে চেয়ে কেন
শুধু তোমায় গুরু দেখি।
ছোট একটা কাঁচা উঠান
যেখানেতে একটুখানি বসি
তুমি সেথায় এসে গুরু
দাও একটু মিষ্টি হাসি।


উঠানের পাশেই একটা ঘর
যখনই তার ভেতরে ঢুকি
গুরুর সাজান ঘরটা দেখে
টাশকি খেয়ে থাকি।


ঘরে আছে একটি মানুস
যার সাথে গুরুর বসবাস
তার আপনটি হয়েছ বলে
তুমি গুরু সাবাস।


কালিঞ্জীপাড়া, মুন্সিগঞ্জ।
০২ নভেম্বর, ২০০৮।


বিঃ দ্রঃ কবিতাটিতে গতানুগতিক গুরু অর্থে যা বুঝায় তা নয়। এখানে গুরু কবির একজন খুবই কাছের মানুষ ও প্রিয় ব্যক্তি যে কিনা প্রেরণা দেয়, উৎসাহ দেয় আর এই প্রেরণা আর উৎসাহ কবিকে সাহায্য করে সুন্দর ও সঠিক পথে চলতে। যদিও সে কবির বন্ধু, তবুও কবি আনমনেই ভেবে যায় 'তুই ই তো আমার প্রকৃত গুরু'।