হু
হ্যালো।
কেমন
আছ তুমি?
একুশে বই-
মেলায় নেয়ায়
তোমাকে ধন্যবাদ।
এইমাত্র পৌঁছলাম
বাসায়। সমস্যা হয়নি
কোন। তোমাকে ছেড়ে আসতে
কষ্ট হচ্ছিল। আবার তোমায়
কবে কাছে পাব? তুমি আর কত
কষ্ট দেবে আমায়? বাস ছাড়বার
সময় তোমার দিকে আমি তাকাইনি।
খুব কষ্ট হচ্ছিল তোমায় ছেড়ে আসতে।
... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ...
আমিও কি কষ্ট পাইনি তোমার বিদায়ে?
দু'দিন কাছে পাওয়ার সময় আমি
ভুলতে পারছি না কিছুতেই। আর
তোমার চুলের ব্যান্ড যে কিচেনে
রেখে গেছ। এখন তো কিছুই
ভাল লাগে না। বুয়ার রান্না
খেতে কষ্ট হচ্ছে। তোমার
হাতের যাদুর প্রেমে
মজে গেছি যে আমি।
কবে আমি পাব
তোমায় বল?
আমি কিন্তু
অনেক
দিন
দে.....


(নেটওয়ার্ক কভারেজ না পাওয়ায় সংযোগটি হঠাৎ করে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেল।)


১। রূপবতী বধু


এক যে ছিল শহুরে বধু
রূপবতী তার নাম,
মানষপটে আঁকা ছিল
তাহার রূপের ধাম।


তাহার রূপে রাত্রি ভোরে
বিমোহিত ছিলাম ওরে,
ঘুম পাড়ানী মাশি পিশি
সঙ্গী ছিল রাতের শশী।


আমি রােজই হয়ে আকুল
সদাই খুঁজি হৃদয় ব্যকুল,
ওষ্ঠে অলির চুম্বিতে সুখ
একাকীত্বের সেই প্রিয় মুখ।


শতক জনা অলির ভীড়ে
হৃদয় খুঁজে শুধুই তারে,
হারিয়ে গেল সেই মধুমুখ
হৃদয়ে মোর লাগিল দু'খ।


তাহার রূপের উদাসী হাওয়া
ভালবাসা এ মনের চাওয়া,
তাহার প্রেমে চিত্ত সদা
হই যে আকুল প্রিয়ংবদা।


কোথায় বল পাব তারে
খুঁজে ফেরে হৃদ মাজারে,
সুখে না হয় নাইবা পাব
একাকীত্বে তার সঙ্গী হব।


২। মনের যাতনা


একটা রবি একটা নজরুল
একটা প্রিয় সুবাসিত ফুল।
একটা মুজিব একটা সুভাষ
দাওনা আমায় বিমোহিতে আশ।
পারবেনা তুমি দিতে জানি
কেন তব মিছে হাতছানি?
দেশকে যারা বেসেছিল ভাল
মননে তাদের আগুন জ্বালো।
প্রেমিক এ মন কাব‌্যে খোঁজে
মনকে বাধিছ কেমনি বুঝে?
কেবলি মোরা নটরাজ সাজি
ভালবাসি, শুধুই মননেতে পুঁজি।