আজ আর কবিতা লিখবো না'
ভেবে দিলাম ছেড়ে কবিতার
ডায়েরীর নোট খাতাটা, কলম
রেখে দিয়ে ছিলাম অজানায়।


ঐ অজানাতেই কেমন যেন
বললো আমায় ডেকে সেই
তরে! ও কবি কেন আজ'
কবিতা লিখছো না তুমি?


কবি বলি কি' শোন কবিতা
কবির মনে কবিতা লেখায়
মন রয়েছে; তারপরও যেন
কেন বলে থাকে ঐ মনে!


ভাল কবিতা লিখতে জানতে
হয়! কবি আমি এই নামটিতে'
বলে কথা হতে হয় যে সেই
মনের জ্ঞান লব্দের অনন্যতা।


জীবনমুখী! মানবতাবাদীতা!
ধর্মীয়! বিদ্রোহী! দেশাত্মবোধক!
প্রেমের! বিরহের! রুপকের!
ছড়ার! বিবিধ! আরো কতশত।


ওহে নিজ পরিবার, আপনজন,
পাড়া-প্রতিবেশী, মহল্লা, গ্রাম,
ইউনিয়ন, উপজেলা, জেলা,
বিভাগ, রাজধানী (ঢাকা) শহর।


সকলেই জান! কি করবো লিখে
কবিতা? কবিতা লিখি মানুষের
জীবন ও কল্যাণে যা দীপ্তমানে
উজ্জীবিতের তরে! রইবো যে।


তবেই কবিতা লেখা স্বার্থকতায়
মনে সাই দিবে কবিতা প্রেমি
সকল মানুষেরই মন ও প্রাণে
গেঁথে রপ্ত তপ্তে অনন্য হয়ে।


ঐরুপে মন বলে থাকে লেখ
কবিতা ও কবি তোমাতেই ঐ
দেখ কল্যাণ বয়ে চলেছে জ্ঞান
দীপ্তের অপূর্ব চয়নের মুগ্ধতায়।
===×××===
===×××===
বাণী : কবি! আদর্শ কবিতা খাতার পাতায় পাতায় লিখে কি হবে? শুধুই কি ঐ ভাবেই লিখবো মনের খোব প্রকাশে! শক্তি সামর্থ নাই বলার; ছিল না লোকবল' শুধুই পেয়েছি অপমাণ ও ধিক্কার! সেই তরে প্রতিবাদ করার ভাষা ও প্রতিকারে না থাকায় দীপ্তমানের শক্তিশালীর দলবব্ধতা। তাই কলমের আঁচড়ে লিখে খোব প্রকাশ করে গেলে কি লাভ হবে? এসো ভাই সত্যের পথে অবিচলে একতায় বল বলে শতদল হয় চলি একসাথে তবেই বিধাতার চাওয়াতে চলতে পারলে অতৃপ্ত মন তৃপ্তিতে ভরে সব কর্মই সহজ করে পাওয়া যেতে পারে। তবেই স্বার্থক জীবন লাভে ধন্য হবে।