ঐ'সেই ছোট্ট বেলা হতেই যে
দরদ মাখা কোচি সোনা মনি
মনের মুখ'টি থেকেই ডেকে
ছিলাম প্রতি নিয়ত নানীকে।
ভালো জেনে বু! ঐ'ডাকেই
নানী আমায় বলতেন নানা
ভাই এসো আমার নিকটে!


চলো যাই তোমার মায়ের
ধারে। দেখি মা কি করছে?
দেখতে পাই মা রান্না ঘরে
অপূর্বেরই সুস্বাদের দেখতে
খুবই নতুনত্বের চমৎকার
নানান রকম রসনা-ভোজ
খাবার তৈরি করছেন। বাহ!!


বু'কে বলি দাও না আমাকে
খেতে। আমি খেতে পারি কি,
তোমাদের রেখে এই সময়ে?
হরেক রকমের দেখতে; রুচি
এসে দেখা দিচ্ছে যে জিহ্বা
বলে কথাটি'তে! বু'জান ঐ'
মনে বলেন নানা ভাই আমার


খেতে চেয়েছে। সেই মনে বু'জী
আমায় বলেন, যাও হ‍্যান্ড ওঁয়াশ
বেসিনে। হাতটি ধৌঁত কর ভাল
করে। এসে ঐ'স্থানটিতে গিয়ে
বস চুপটি করে। হাত ধৌঁত
শেষে এসেই দেখিতে পেলাম
নানান রকমের বাহারী সুস্বাদু


পছন্দের খাদ‍্যে ভরপুর। আহা!
খাবার আইটেম মুখে দেওয়ার
পূর্বেই ঘ্রাণের স্বাদেই যেন পেট
পূঁতে যেতে থাকে ঐ'সেই মনে।
বু'জান আমায় খেতে দেন আর
বলেন আমি তোমার মা যখন
ছোট ছিল তখনই তোমার মাকে


সমস্ত নানান রকমের খাদ‍্যের
রান্না শেখায়েছি। আজ তোমার
মা'ই আমার চেয়েও ভাল রান্নায়
পারদর্শী। খেয়ে দেখ! স্বাদে ভরা
ভারী মজাদার। তোমার মা ছোট
বেলায় পছন্দ করতো বাংলাদে-
শেরই নাম করা জাতীয় মাছ যার
নাম সেই যে ইলিশ মাছের ভূনা।


পেলে যেন আর কিছুই লাগতো
না। ভারী খুঁশি হতো সে। মজা
করে খেত আস্তে আস্তে করে।
খুবই খুঁশি হতাম তোমারই মা-
য়ের খাওয়া দেখে। নানা ভাই
তুমিও বেশ খাবে চুপটি করে।
বু'জানে আমার মুচকী হেসেই
বলেন  নানা ভাই আর কি দেব


বল? বু'জান আমার এই দুনিয়া
ছেড়ে চলে গেছেন পরপারেতে।
রেখে গেছেন আমারই সর্বোঙ্গে
স্নেহ-মাখা মায়ার বাঁধনের মন।
সেই তরে বিধাতারই দরবারে
ফরিয়াদের মাধ‍্যমে বলে রাখি
হে আল্লাহ আমার বু' মানে নানী
-কে বেহেস্ত নসিব করিও নিজেই।
===***===
===***===
বাণী: পরিবারের আপন জনদের বন্ধন যতটাই ধীর হবে। ততোটাই স্মৃতি সমূহ আপনত্ব লাভে পবিত্রতা রক্ষার্থে ধন‍্য হয়ে পরিবারের সেতু বন্ধন সমূহ আরো মজবুত হয়ে থাকে। যা আমাদের প্রতি নিয়তই এমন সকল আচরণ করা বাঞ্চনীয়।