আজ যে আমার মাথাটি বেজাই ভারী
স্ত্রী বলেছেন একটিও নয় তো কথা!
খাওয়া-দাওয়া শেষে যাও বিছানায়
দেখি না যেন এখন কবিতা লেখা!!
আমি বলিলাম আরে বউ কও কথা!
তাতে আর কি করার এখনও যে সময়'
তাতে আর ক'টা দিন বাঁচবো সেইটা'তো
সেই বিধাতাই জানেন; আজিকের দিন বলে কথা।
যে দেহ খানাতে প্রাণ রেখেছেন সে টাই'
বড় কথা। আছি যেহেতু এখনও বেঁচে সেই
প্রেরণাতে আজ দেই না লিখে একটি কবিতা
তা না হলে এক দিনেরই জন্যে' অপ্রকাশিত
রয়েই যাবো একটি কবিতা প্রকাশিত
হতে অন্যান্য কবিগণের থেকে পিছনেতে।
স্ত্রীকে বলি আরে ভাই শোন তুমি কি জান?
শরীর হল মহাশয়! যতই সহিবে ততোই শয়।
আজ জ্ঞান শূন্যে অপ্রকাশে রয়ে গেলেই
শরীরটা কি আর ভাল হয়েই যাবে?
আসলে সঠিক ভাবেই ভাবলেই দেখবেন
মন খারাপে শরীর খারাপে যতইটাই ভাবী না!
দেখতে পাবেন বাঁজে কাজের মধ্যে থেকেই
শরীরটা খারাপ নিয়ে করে থাকি আমরা এদিক
সেদিক ঐ' মনে কি কর্মে সময় করেছিলাম ব্যয়?
তাই তো আমি ভেবে নিলাম আজকে এই সময়টি
ভালো কাজে করলে কর্ম হবে না কোন ক্ষতি!
পাশা-পাশি সেই চেতনাতে সমাজ সচেতনতা
বোধে রয়ে মন! সাহস করে লিখে দিলাম একটি
কবিতা। রাগ করো না কবিতা লেখায় স্ত্রী' তুমি।
এই দেখ না লেখা শেষে হাসি মুখ খানাতে
শয়নের জন্যে গেলাম বিছানাতে তোমারই পাশে
এসো যে তুমি' আমার পাশে। থাকবে ঐ'মনে
প্রেরণায় একই সাথে; অনেক ভাল বাসাতে।
কি যে ভালো লাগবে যদি থাকো পাশেই
আপন প্রাণের হ্নদয় খানাতে একি ভূতের
চেতনা মনে। দেখবে আজ আমার মাথাটি
খুবই ভারী লাগা কবিতাটি লেখা শেষে গেল
যে পালায়ে; অপূর্ব একটি কবিতা উপহারে।।
===×××===
===×××===
বাণী: যে কোন সঠিক কর্মেই সফলতা পেতে কষ্ট করেই অর্জন করতে হয়। আর সেই কষ্ট সাধ্য অর্জনে কোন রোগশোকই বাঁধা হয়ে বিঘ্ন ঘটাতে পারে না।