আল্লাহ্-ই-তো-রিজিক-দাতা;
সকলেই স্বীকার করি!
আসলেই কি করি?
না করার তাই করি?


আরে ভাই কি যে বলেন?
বলি ঠিকই ঠিক ঠাঁক!
অবুঝ মন মানতে চায় না,
বলে মাঝে মধ্যেই শয়তানের প্রতারণায়;


আল্লাহকে তো দেখা পাই না;
আমার দরকার অনেক কিছু যে..
কেন দেয় না আমাকে?
আমার যদি থাকতো অর্থের বড় মামা;


বাবার থাকতো অনেক অর্থ!
হতাম যদি আমি রাজা।।
কত জন আমায় যে করত কদর :
আমি হতাম সাত রাজ্যের রাজা।


আমি যা পাইনি; তা আমার প্রাপ্য ছিল না!
যা আমি পেয়েছি, তাই আমার পাওয়া;
আমি যা কিছুই চাই সবই তো বিধাতার কাছেই;
বড় না মামা; না নানা; না চাচা; না খালু!


চাইলে হবে মানুষ হিসাবে হতে হবে ছোট;
এক মানুষ অপর মানুষের কাছে নহে!
যা কিছু চাওয়ার তা শুধু আল্লাহর মাধ্যমে;
তবেই হবে আমাদের জীবনে..


চাওয়া-পাওয়ার-প্রকৃত-স্বার্থকতা।
এক সময় আমার জীবনে ছিল কি?
উপকারী বলতে ছিল কি কোন (আত্নীয়-স্বজন) মানুষ?
আমি তো কাউকেই দেখতে পাই না!


যারাও বা ছিলেন এবং বর্তমানে রয়েছেন;
তাদের ছিল না সহায়তার করার তেমন মানসিকতা;
কেহ কাউকে কিছুর বিনিময়েই দেয়;
কেন এক মানুষ অপর মানুষকে দিবে?


যে পাবে সে কি দিবে?
দেওয়া-পাওয়ার-মাঝে-ই- হয়-আদান-প্রদান।
দুনিয়ার জগতেই যদি এমন টাই হতে পারে;
তাহলে কেন সারাটি জীবন যেখানে ভাবায়..


আমরা মানুষদ্বিগকে; সেখানে কেন চিন্তা থাকবে না;
মানব জীবন হবে এক পরিপূর্ণতায় ভরা!
সে যে এক খাঁটি মানুষ ঈমানদার!
কেহ উপকারের কারও প্রতি থাক আর না থাক আর্শিবাদ;


যদি হয় নিষ্ঠা ও কর্তব্য পরায়ণ!
সৃষ্টি কর্তা দিবে তাকে সে যা চেয়ে ছিল;
ভাবতেই পারেনি তার চেয়েও যে বেশি।
আমরা মানুষরা পেয়ে থাকি!


কে দেন?
কিভাবে দেন?
এক নিষ্ঠা মন-প্রাণে
ডাকলে সৃষ্টি কর্তাকে!!!


একমাত্র নির্ভরশীলতায়;
সত্যকে-মিথ্যা-আর মিথ্যা-কে-সত্যের-সহিত-মিশ্রিত-না-করে
চাওয়া ও পাওয়ার সহিত করলে কাজ
ডাকলে আল্লাহকে তবে কেন হবে না প্রাপ্তি।


বিধাতার রহমতের ভান্ডার হতে;
তবেই তো প্রাপ্তি আল্লাহর দান বলে।
আমরা কি মানুষরা একটু ভাবতে পারি না
এই দুনিয়াতে যত কল্যাণ কর;


যা কিছু ভোগ করছি আমরা সবই আল্লাহর নেওয়ামত!!
শ্রম বিনিময় হই যে প্রকৃত প্রাপ্তি
একজন সুস্থ্য স্ববল মানুষ সেও তো কর্মঠ
সেটাও আল্লাহর দানেই প্রাপ্য।।।
            ==***==
বাণী : শ্রম বিনিময় অর্জিত সফলতায় আত্নায় অন্য রকমের শান্তি বিরাজ করে।।।