এমন এক শব্দ নিয়ে রহে কথা
এই সমাজ তটেই সমাজ নিয়ে!
হায়রে মানুষ; মানুষ ভাবনা মন'
জীবন নামক দেহ পেলেই বেশ!


না'রে মানুষ ভাবনা যেন অশেষ'
যত্রতত্র মনের মাঝে ভাবনাত্বের;
হর-হামেশায় প্রেত মন জবেহাল,
বিধাতায় সামাল ধর্ম-কর্ম-জাতই।


সেই মানুষ গুলিই ধার্মিকতাতে
ডাকলে জানা একনিষ্ঠতা হৃদয়,
জ্ঞানালোর আশায় জাগ্রতে সেই'
মানুষ রূপের আসে সেই মানব..


শিশুর জন্ম এই দুনিয়ারই বুকে!
উছিলা মাত্র ভবে পিতা-মাতায়'
সেই যে সময় নামে দেখ ভালে
বুঝে উঠার দীক্ষা পেতে মাত্রেই।


একটি সময় অতিবাহিত হলেই
জ্ঞানের আলোরই নাগাল পেলে
ঐ'শিশুরই মন-প্রাণ-আত্ম প্রেমে
সৃষ্টিকর্তা যে প্রকৃত কর্তামহাময়!


এ'কথাটি নাহি জপেই ঐ'সকল
শিশু-কিশোররা ওঠে ধীরে বেড়ে'
তখনই প্রকৃত দীক্ষায় না চললে
স্বীকার হয় যে অনিয়ম-তান্ত্রিকে।


সৃষ্টিকর্তা বলেন হাইরে বোকা!
বুঝলি না তোরা কেন তোদের,
এনেছিলাম এ'ধরায় সে'কথাটি'
একটি বারে? দুনিয়া যে আজব!


সেই আজবে গড়ে নিলি অবুঝেরা
আমি কে সৃষ্টিকর্তা জানলি নারে?
সেই হলি পথচ্যুতি অমানুষ রূপ
কর্ম-জ্ঞান বিধাতারই লীলাখেলা।
××××××××××××××××
বাণী: জাত খুঁজো না জাত হও, জাত সন্ধ্যানের পূর্বে নিজে জাত হওয়ার প্রচেষ্টায় সঠিক দীক্ষার্থে জাত কি জান। এরপর জাত মর্যাদায় পূণ্যতা লাভে ধন্য হও। তারপর জাত-বেজাত তল্লাশ করে দেখ মিললে বেশ! না মিললে তাতে তোমার যায় আসবে না। সেই জন্যে নিজে যে জাত হয়েছো বিধাতার দয়াতে তা ছুরে ফেলে বেজাতে ফিরে যেওনা। তাহলে জাত-কূল সব হারায়ে দিশেহারা জীবন কাঁটবে অসহায়ত্বে।