আমি;
আ-তে আমাকে তোমরা  কি জানতে?
ম-তে মিলায়ে দেখতে পাবে কি ঐ জানাতে?


জাতীয়;
জ-তে জাতিগত ভাবে আমরা বাঙ্গালী
ত-তে তীর্য-বীর্জে  তেঁজসক্রিয়তা মনে
য়-তে য়'বিজয়ীর বেশে অনন‍্যতায় ভরা ঐ'মনে!!!


কবি;
ক-তে কবি নজরুল চরণের সেই মন!
ব-তে বিধাতার প্রাপ্তিতেই পেয়ে ছিলেন কবি স্পর্শের মর্মার্থ।।


কাজী;
ক-তে কারা বরণে এনেছিলেন তিনি জীবনের ছন্দ
জ-তে জীবন যুদ্ধে হয়েছিলেন তিনিই জয়ী।


নজরুল;
ন-তে নব জাগরণের সেই কবি যিনি দীপ্তমানের
জ-তে জেনে ছিলেন তিনি ঐ সময়েই সাম‍্য কি!
রু-তে রুলস-রেগুলেশনস শাসন-শোষণ মনে
ল-তে লঙ্কা-কান্ডের সবই বুঝতেন দেশ চরণে।


ইসলাম;
ই-তে ইচ্ছা-শক্তির বিরল চেতনায় উদ্ভাসিতে
স-তে সঠিক সময়ের সঠিক কাজটি করেছেন
ল-তে লাগাম হীন যুদ্ধ করেছিলেন নিজের সাথে!
ম-তে  মরণ নিজেকে বাঁজি রেখে হয়েছেন জয়ী।


অনুসারী;
অ-তে অনুগামী হয় যদি মানুষ নিজেরই রথে
ন-তে নুন‍্যতম হলেও পারবে নিজকে জানতে
স-তে সারাটি জীবনে পাবে আলোর দিগন্ত
র-তে রীতিমতের তরে রবে নিজ অমৃয়তায়।।


সেই চেতনা বোধদ্বয়তাতে  ভালবাসার এক
চরম পরিণতির স্বীকারে বিনম্র শ্রদ্ধ্যা নিবেদনের
তরে; একটি উপস্থিত মনের গতি এসে দেখা দেয়
আমাতে! সেই রুপ মনোবলের বোধতায় লিখতে'


বসা; একটি কবিতা, ভাবলাম আজ কি লিখবো?
ঐ মনে ভাবনা শেষ হতে না হতেই একটি অপূর্ব
চেতনার বুদ্ধি এসে ভর করাতে মাথায়! বলি ও'রে
মন শোন! কান পেতে; আনমোনা মনেতে ঐ'হতে


আমি কবি কাজী নজরুল ইসলামকে ভালোবাসী
দীপ্তমানের অপূর্ব নয়নের তরে মন ও প্রাণ বলে
কথা। রয়ে ভালবাসা ও শ্রদ্ধ‍্যা সুলভের অনন‍্যে।
লেখা হল ভিন্ন রকমের আলাদা থাকা প্রবণতায়।


তাই তো আমি' আমাদের জাতীয়কবি কাজী
নজরুল ইসলাম তাঁর অনুসারী সেই স্মৃতি চারণে।।
@@@@@@@@@@@@@@@@@@@
উৎসর্গিতঃ এই কবিতাটি রচনা করা হয়েছে আমাদের প্রাণ প্রিয় বাংলার গর্ব প্রায়াত জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম তিনার প্রতি বিনম্র স্মৃতি চারণ স্মরণে। আল্লাহ যেন তিনার বিদেহী আত্মাকে শান্তিতে রাখেন, বেহেস্ত নসিব করেন।। আমিন।।
===×××===
===×××===
বাণী: আজকের প্রায়াত আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম। তিনি সত‍্যই বাংলার গর্ব। যাকে এই বাংলাদেশে আনেন তৎকালিন প্রেসিডেন্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনারই একান্তই চরম-চাওয়ার ইচ্ছা-শক্তির অবসানে মিলায়ে গেছেন চরম সত্যের স্মৃতি চারণ স্মরণীয় ইতিহাস বরণীয়। যিনি এই বাংলার গর্ব! বঙ্গবন্ধু তিনি সেই পশ্চিম বঙ্গের আসানসোল শহরের চুরুলিয়া গ্রাম, ভারত বর্ষ হতে, যদি এই প্রায়াত বর্ষিয়ান কবিকে না আনতেন বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তাহলে তিনিতো আর এই বাংলার জাতীয় কবি বলে বাংলাদেশের অগ্নিঝরা সাহিত্যের উজ্জ্বল নক্ষত্র হতে পারতেন কি? আর সেই বোধদ্বয়তাতে বাংলাদেশও কি পেতেন? একজন গুণি সাহিত্যিক ও একজন সুবিবেচকের পরিচয়ের চমৎকার মননশীলের অগ্রনায়কের সঠিক সিন্ধ্যান্তে দেশ ও দেশের গুণিজন হিসেবে পেলেন ইতিহাস স্বাক্ষরের রচিত খেতাব। এই ভাবেই গুণিজন সংরক্ষণে সমাজ সংস্কারের কাজে প্রতিটি রাষ্ট্রের উচিৎ; উহার সঠিক মূল্যায়নে সংরক্ষণের ব্যবস্থা করে প্রজন্মের জন্যে অটুট রাখা। তবেই রাষ্ট্রের সম্মান আরো মেধার গতিতে ধরে দিবে গুণি সমাজের অত্যান্ত নিবিড় ভাবে। যা এক সময়ে একটি দেশ গুণি'সমাজ ব্যবস্থার স্বাক্ষর বহনে বাধ্য।।