তোমার লাবণ্যময়ী হাসিতে প্রস্ফুটিত!
             (নারী-পুরুষ)
স্নেহের পরশ পেতে চায় ঐ মায়াবীতে'
অনেক ভাললাগা ভালবাসা চায় ঔরুপ
লাবণ্যের অপূর্ব সুধারই চমৎকার নয়ন'
দু'টির মায়া মাখা সুন্দর সুদর্শনের বিশ্ব
চেনে উচ্চবিলাসী সুউচ্চ পাহাড় চূড়ায়।


সত্যই যদি পেতে চাও সেই অর্জনে মন!
তাহলে করো প্রতিজ্ঞা কর এক নিষ্ঠ্যতায়'
তোমার জীবন হয়ে উঠবে দ্বীপ্ত মানতায়
উজান ভাটাকে অতিক্রমে স্রোতধারায়।


সেই স্রোতধারাকে রক্ষায় নিজ জীবনকে
করতে জয়ী হও না একনিষ্ঠ্য কর্তব্য পরায়ণে!
তবেই তো মানুষ হিসেবে হাসবে! হাসবে তুমি!
সেই স্নিগ্ধ উজ্জ্বলতায় ভরে আপন মনে।


আর যদি নিজ জীবনকে সাঁজাতে না পার?
তবে কেন এতো হাসো সেই স্নিগ্ধ উজ্জ্বলতায়?
দেখতে পাবে ভবিষ্যৎ জীবন উপলব্দিতে ঐ হাসিই
বলে দিবে কি করেছিলে বিনা কারণে ঐ হাসী-হেসে?


হাসি মার্জিত করতে আহ্বান! সফলতা অর্জন কর!
তবেই দেখতে পাবে ঐ অপচয়ী হাসি'র শুকনা কষাঘাত
নয়! অজানাতেই মন হতে চমৎকার স্নিগ্ধ্যা উজ্জ্বল হাসী'
বের হবে নিজ হতেই! যা নিজের জানারও বাহিরে ছিল।

পল্লী গাঁয়ের গ্রামে গঞ্জের হাঁট-বাজারে অনেকাংশে শহরেও
চা'য়ের আড্ডায়! রেঁস্তোরায়! বিভিন্ন পাটি হাউজে! ক্লাবে!
কি যে রঙ্গ-মঞ্চ! হয়ে আটখান! কেন যেন এতো হাসিরাজা!
আটখানা' পরশমাখা মনে রবে কি সেই লাবণ্যতায়?


"কেন এতো স্নিগ্ধ উজ্জ্বল" সেই অন্ধ রিপু'তাড়নয়।
এমন হাসিই হাসতে হবে জীবনে যেন হাসি ও লাবণ্য
অটুট থাকে জীবনের প্রেরণাময় অপূর্ব চাওয়া-পাওয়ায়'
প্রশ্ন দেখা দেবে না "কেন এতো স্নিগ্ধ উজ্জ্বল" মানব জীবনে।।
===×××===
===×××===
বাণী : সব কর্মই কর্ম নয়! সব হাসিই হাসি নয়! সব অর্জনই অর্জন নয়! সব লাবণ্যই লাবণ্য নয়! সব প্রেমই প্রেম নয়! যে সকলকে প্রেম নিবেদন করে সেই প্রেম কখনই প্রকৃত ভালবাসা দিতে পারে না' সে নিজেও নিতে জানে না! যে চায় সে পেলেও তৃপ্তিতে অতৃপ্ত হয়। সেই অতৃপ্তে স্নিগ্ধ উজ্জ্বলতায় মানব জীবনের অস্বাদে ভরে থাকে। যা অকল্যাণ ও কাম্য নয়।