পাঁচ;
প-তে পাঁছে লোকে কিছু বললেই
কি তাতে যায় আসে?
পরিবার, প্রতিবেশী ও পথিকের
সেই চেতনাতেই পোয়াতী বকনা!
সময়ের অপেক্ষা গুণে প্রহরে রয়
গৃহস্তের ঐ' পোয়াতী বকনাটিও কি
যে, ভাবনাতে রয় আশাবাদী মন।


থাকে অপেক্ষাতে ঐ সেই চেতনায়!
বোধদ্বয়ের অনন‍্যতায় ভরা দীপ্ত'
হ্নদয়ের দীর্ঘঃশ্বাসের নাভীর  রুদ্ধ;
প্রেরণা দ্বারের ছলছল চোখের!
টলমল জলের অপলক নয়নের
অপূর্ব চাহনীতে মায়াবী ঐ'রুপের।


বকনাটির মা হওয়ার সময় যে
যতই ঘনিয়ে আসতে থাকে ঐ'
চলার পথে নয় কি দশটি মাস!
কতটাই সর্তকতাতে হয় গৃহস্তের
সাবধানতাতে; পোয়াতী বকনাও!
ঐ সময়ে বকনাটির প্রতিও গৃহস্ত
আরো বেশী বেশী দেখা শোনাতে।


যত্নে থাকে রত কত কি যে আপন
জেনে। কেহ নাম ধরেই বলে বসেন
ঐ বুঝি আমাদের জাকিরের মতনই
হাস‍্য উজ্জ্বাল‍্যের মিষ্টতায় ভরাতে।
সত‍্যই হঠাৎ একদিন নয় মাস বিশ
দিনে ঐ বকনাটি এনে দিল নিজের'


জন্ম বলে কথাতে চমকার একটি
ছোট্ট লাল বর্ণের দেখতে খুবই বেশ
ফুটফুটে একটি এঁড়ে বাছুর ছানা।


আ-হা-না-দু-স-নু-দু-সে-র-দৃ-ষ্টি,
ম-নে-ধ-রা-সো-না-বা-ছু-র-টি।


চ-তে চলমান হল আরেকটি ঐ
সেই তীর্য-বীর্যের তরে নিজেকেই!
ভয়াবহ কঠিন বিপদ আগুনের সেই
বিভীষিকার ভয়াবহতার ক্ষতির হাত
হতে রক্ষা করে আজিকের উপহার
সেই সংগ্রামের অনন্য রুপ-স্বাধের।


প্রকৃত পক্ষেই দিয়ে গেলো অপূর্ব
এক নিদর্শন ঐ সেই বকনা বাছুরটি
নিজকে রক্ষা করে; সুরক্ষায় সন্তান
সম্ভবনাতে চমৎকার উপহার সফল
পশুজাতের 'মা' হওয়ার স্বপ্ন পূরণ।


সেই দিন যদি আরো পাঁচটি গরুর
মতই আগুনে পুঁড়ে মারা ক্ষতি হত
সেই কি আর এই যৌবনের যৌবন
নামক অপূর্বের শত স্বাধের তীর্যবীর্য
আজিকের অনন্যতার প্রেরণা পেতো!


হা-য়-রে-ম-ন-স-ত্য-পূ-জা-রী-র
ক-ত-ই-ভা-ল-বা-সা-পে-তে-র-য়!
হা-রা-য়ে-গে-লে-পা-ও-য়া-কি-যা-য়?


সেই হারানো ধনই একসময় যদি বেঁচে
পূর্ণতা পায়। সেই তরে একদিন সুফল
দিতে যে কার্পণ্যতা করে না ঐ মনে'তে।
এখানেই পর্ব পাঁচের সমাপ্তের চেতনাতে'
বকনা বাছুরের ইতি কথা (ছ'য়ে) রাখলাম
আবেদন সকলেই তরে পর্ব পঞ্চম শেষে।।
===×××===
===×××===
বাণী: মৃত্যুর পথের যাত্রী (প্রাণি-জাত) যখন মৃত্যুর মুখমুখী হতে বেঁচে সকলের সানিধ্য লাভে ধন্যতা পায়। সেই বাঁচাতেই প্রাণি জগৎ সকলেই; যদি পিছে ফেলা দিনের ভয়ংকর হিসাবের কথা! মনে করে সুন্দর পথে জীবন-যাপন করে থাকে। ঐ সকল প্রাণির-জাতের জীবন সফলতায় ভরা মনে কল্যাণকর কাজ করে থাকে। যা অভাবনীয়।।